আলোচনাসভায় অধ্যাপক সুকান্ত চৌধুরী বলেন, এটা পরিষ্কার যে সমস্যা সম্পর্কে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের একটি সম্যক জ্ঞান আছে। কিন্তু কোথায় সরকারি স্তরে সমস্যার কথা জানানো যেতে পারে তা তাঁরা বুঝে উঠতে পারছেন না। এই কারণেই তথ্যকে সর্বত্র পৌঁছে দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করার প্রয়োজন। অধ্যাপক অমর্ত্য সেন বলেন, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বিএমআই নিয়ে যে সমস্যার কথা শোনা গেল এটা অভাবনীয় কিছু নয়। এই নিয়ে অনেক রহস্যজনক ব্যাপার রয়েছে। সে সব সরিয়ে দিয়ে কী ভাবে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে উন্নতির কাজ করা যায় সে দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। এর জন্যও বিস্তারিত প্রস্তুতি প্রয়োজন। অধ্যাপক সুশান্ত দত্তগুপ্ত বলেন, গ্রামীণ সম্প্রসারণ প্রকল্পের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় বা অন্য কোনও সংস্থা তথ্য আদানপ্রদানের বা আলোচনার কাজ করতে পারে। বিশ্বভারতী প্রায় ৫৫টি গ্রাম অধিগ্রহণ করেছে। এই গ্রামগুলির উন্নতির জন্য বিশ্বভারতী নানা দিক দিয়ে সক্রিয়। তাঁর একটা অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিক হল গ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তোলা। শিশুর অধিকার কমিশনের চেয়্যারম্যান অশোকেন্দু সেনগুপ্ত বলেন, শিশুর অধিকার রক্ষার জন্য সারা দেশেই সক্রিয়তা বাড়ছে। কমিশনের সঙ্গে কোনও অভিযোগ নিয়ে যোগাযোগ করলে তা সরকারের কাছে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পৌঁছে দেওয়া হয়।
আলোচনাসভায় অধ্যাপক সুকান্ত চৌধুরী বলেন, এটা পরিষ্কার যে সমস্যা সম্পর্কে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের একটি সম্যক জ্ঞান আছে। কিন্তু কোথায় সরকারি স্তরে সমস্যার কথা জানানো যেতে পারে তা তাঁরা বুঝে উঠতে পারছেন না। এই কারণেই তথ্যকে সর্বত্র পৌঁছে দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করার প্রয়োজন। অধ্যাপক অমর্ত্য সেন বলেন, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বিএমআই নিয়ে যে সমস্যার কথা শোনা গেল এটা অভাবনীয় কিছু নয়। এই নিয়ে অনেক রহস্যজনক ব্যাপার রয়েছে। সে সব সরিয়ে দিয়ে কী ভাবে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে উন্নতির কাজ করা যায় সে দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। এর জন্যও বিস্তারিত প্রস্তুতি প্রয়োজন। অধ্যাপক সুশান্ত দত্তগুপ্ত বলেন, গ্রামীণ সম্প্রসারণ প্রকল্পের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় বা অন্য কোনও সংস্থা তথ্য আদানপ্রদানের বা আলোচনার কাজ করতে পারে। বিশ্বভারতী প্রায় ৫৫টি গ্রাম অধিগ্রহণ করেছে। এই গ্রামগুলির উন্নতির জন্য বিশ্বভারতী নানা দিক দিয়ে সক্রিয়। তাঁর একটা অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিক হল গ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তোলা। শিশুর অধিকার কমিশনের চেয়্যারম্যান অশোকেন্দু সেনগুপ্ত বলেন, শিশুর অধিকার রক্ষার জন্য সারা দেশেই সক্রিয়তা বাড়ছে। কমিশনের সঙ্গে কোনও অভিযোগ নিয়ে যোগাযোগ করলে তা সরকারের কাছে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে পৌঁছে দেওয়া হয়। সচেতনতা গড়ে তোলা না গেলে শিশুর অধিকা কমিশনের সুযোগ কতজন নিতে পারবে তা নিয়ে অবশ্য প্রশ্ন আছে। অতীতকালে দেখা গিয়েছে, নানা সরকারি প্রকল্প গ্রহণ করার ক্ষেত্রে উৎসাহের অভাব হয়নি,কিন্তু তাকে চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রশ্নে নানা ধরনের গাফিলতি রয়েছে।শিশুর অধিকার কমিশন তখনই সফল হবে যখন তা ব্যাপকভাবে প্রচার হবে এবং স্কুল শিক্ষার সঙ্গে তাকে অন্বিত করা হবে। শিক্ষক পাঠক্রমের মধ্যেও বিষয়টি ঢ়োকানো দরকার,যাতে শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে ছাত্র-ছাত্রীদের ্ধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে পারেন।অতীতে দেখা গিয়েছে,বাড়িতে বা পাড়ায় শিশুরা যৌন নিগ্রহের শিকার হচ্ছে কিন্তু মুখ ফুটে কিছু বলতে পারছে না।কমিশন সম্পর্কে সচেতনতা বাড়লে এই পরিস্থিতি থেকে সহজেই উদ্ধার পাওয়া যায়
সুত্রঃ পোর্টাল কন্টেন্ট টিম
সর্বশেষ সংশোধন করা : 12/11/2019