এখন যদি তৈরি নথি বা প্রতিবেদনটিকে সংরক্ষণ বা সেভ (Save) করতে চাই, তা হলে দু’টি পদ্ধতির যে কোনও একটি অনুসরণ করতে হবে। কম্পিউটারের পর্দায় এম এস ওয়ার্ড নামক যে উইন্ডোটি খোলা আছে, তার উপরের দিকে ফাইল (File) বলে একটি শব্দ আছে। মাউসের সাহায্যে মাউস পয়েন্টারটিকে ফাইল শব্দটির উপরে নিয়ে গিয়ে মাউসের বাঁ দিকের বোতামে এক বার ক্লিক করতে হবে তা হলে ঐ শব্দটির নীচে একটি তালিকা খুলে যাবে। এ বার ঐ তালিকায় সেভ বলে যে শব্দটি আছে, তার উপরে মাউসের সাহায্যে মাউস পয়েন্টারটিকে নিয়ে এসে মাউসের বাঁ দিকের বোতামে এক বার ক্লিক করতে হবে। আবার নথি বা প্রতিবেদন সংরক্ষণ করার জন্য সরাসরি কি বোর্ডকেও ব্যবহার করা যেতে পারে। তার জন্য নথি বা প্রতিবেদন তৈরি করা হয়ে গেলে কি বোর্ডের (Ctrl) এবং S বাটন দু’টি এক সঙ্গে টিপতে হবে। এই দুই পদ্ধতির যে কোনও একটিকে অনুসরণ করলেই কম্পিউটারের পর্দায় একটি উইন্ডো খুলে যাবে। তখন কম্পিউটারের পর্দায় ৬.৪ নম্বর ছবিটি দেখতে পাওয়া যাবে।
ঐ উইন্ডোর নীচের দিকে ফাইলের নাম বা File Name লেখার ব্যবস্থা থাকে। অর্থাৎ, যখনই কোনও নথি বা প্রতিবেদনকে সংরক্ষণ করতে চাইব, তখনই কোনও নির্দিষ্ট নামের ফাইলে তা করতে হবে।
তাই ঐ উইন্ডোতে ফাইলের নাম লেখার জায়গায় পছন্দমতো নাম কি বোর্ডের সাহায্যে টাইপ করে ফেলতে হবে। এর পর হয় কি বোর্ডের এন্টার বাটনটি এক বার টিপে দিতে হবে। অথবা ঐ উইন্ডোতেই সেভ শব্দটির উপরে মাউসের সাহায্যে মাউস পয়েন্টারটিকে নিয়ে গিয়ে মাউসের বাঁ দিকের বোতামে এক বার ক্লিক করতে হবে। তা হলেই তৈরি নথি বা প্রতিবেদন সঙ্গে সঙ্গে কম্পিউটারে সংরক্ষিত হয়ে যাবে।
এই ভাবে যত খুশি নথি বা প্রতিবেদন তৈরি করে আলাদা আলাদা নামের ফাইলে পৃথক শিরোনামে সংরক্ষণ করতে পারা যায়।
সূত্র : কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, আই আই আই এম
সর্বশেষ সংশোধন করা : 11/1/2019
এখন যদি সদ্য তৈরি নথি বা প্রতিবেদনটিকে সংরক্ষণ বা ...