জাগ্রতা দেবী বলে পূজিতা হন করুণাময়ী। আর কিরীটেশ্বরী মন্দির ৫১ পীঠের অন্যতম।
১৭২৩-এ কাটরা মসজিদ তৈরি করান মুর্শিদকুলি খাঁ। জাফরাগঞ্জ দেউড়ি ছিল মিরজাফর আর মিরনের প্রাসাদ।
খোসবাগের রোশনিবাগ শায়িত আছেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ। মতিঝিলে ছিল ঘসেটি বেগমের প্রাসাদ।
এখানে মুর্শিদাবাদ সম্পর্কে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এখানে মুর্শিদাবাদের আরও কয়েকটি মন্দিরের পরিচয় দেওয়া হয়েছে।
৯০০টি দরজা হলেও আরও ১০০টি কৃত্রিম দরজা রয়েছে প্রাসাদে। তাই নাম হাজারদুয়ারি।