অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

এত শক্তি অদৃশ্য কেন

এত শক্তি অদৃশ্য কেন

আমরা বলতে পারি, শক্তির সংরক্ষণের নীতি আগে তাপের সংরক্ষণের নীতিকে গিলে নিয়েছিল, এ বার সেটা ভরের সংরক্ষণের নীতিকে গিলতে চলল, এবং গোটা এলাকায় নিজের সাম্রাজ্য স্থাপন করল। সাধারণ ভাবে ভর ও শক্তির সাম্যকে (সম্পূর্ণ না মিললেও) =mc2 সমীকরণ দিয়ে প্রকাশ করা হয়, যেখানে c হল আলোর গতিবেগ অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ৩ লক্ষ কিলোমিটার। E হল একটি নিশ্চল বস্তুর মধ্যস্থ শক্তি এবং m হল ভর। একটি m ভরের বস্তুর মধ্যেকার শক্তির পরিমাণ m-এর সঙ্গে আলোর গতিবেগের বর্গের গুণফলের সমান। এর থেকে বোঝা যায়, একক ভরের বস্তু থেকে কত শক্তি তৈরি হতে পারে। কিন্তু যদি একটা বস্তুর ভরের মধ্যেই এত শক্তি থেকে থাকে, তা হলে সেটা এত দিন দেখা যায়নি কেন? উত্তরটা সহজ, যত ক্ষণ না সেই শক্তিকে বাইরে দেখা যাচ্ছে, ততক্ষণ তা দেখা সম্ভব নয়। এটা অনেকটা এ রকম, যদি কোনও খুব ধনী ব্যক্তি কোনও দিন একটি পয়সাও না খরচ করে, তা হলে কেউ জানতেই পারবে না, তার কত টাকা আছে।

এ বার আমরা সম্পর্কটা পাল্টে দিয়ে দেখি। আমরা বলতেই পারি, মোট শক্তির পরিমাণে যদি E –এর বৃদ্ধি হয়, তা হলে সঙ্গে সঙ্গে ভরে, E/c2-এরও বৃদ্ধি হবে। আমি সহজেই কোনও ভরে শক্তি পাঠাতে পারি। যেমন, আমরা তাকে ১০ ডিগ্রি গরম করতে পারি। তা হলে কেন এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ভর বা ওজনের বৃদ্ধি মাপা হবে না? সমস্যাটা হল, ভর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এই ভগ্নাংশের হরে গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যা (c2) রয়েছে।

সর্বশেষ সংশোধন করা : 7/20/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate