চব্বিশতম জৈন তীর্থঙ্কর মহাবীরের জন্মজয়ন্তী জৈনদের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ উত্সব। ওই দিন জৈন মন্দিরগুলি পতাকা দিয়ে সাজানো হয়। মহাবীরের মূর্তিকে স্নান করানো বা ‘অভিষেক’-এর পর পালকিতে বা ঘোড়ার গাড়িতে সেই মূর্তি নিয়ে শোভাযাত্রা বের হয়। এই উপলক্ষে রাজস্থানে পাঁচ দিন ধরে বার্ষিক ‘লাখি মেলা’ অনুষ্ঠিত হয়। মেলার শেষ দিনে মহাবীরের প্রতিকৃতি নিয়ে রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। রথের সামনে ‘মীনা’ উপজাতির পুরুষ ও মহিলারা নাচ-গান করতে করতে চলেন। দেব দিওয়ালি হিন্দুদের মতো জৈনরাও দিওয়ালি বা দীপাবলি পালন করেন, কিন্তু ভিন্ন কারণে। এই দিনেই মহাবীর নশ্বর দেহ ত্যাগ করে মোক্ষ লাভ করেন। কথিত আছে মহাবীরেরর দেহত্যাগের সময় সেখানে উত্তর ভারতের আঠারো জন রাজা উপস্থিত ছিলেন এবং তাঁরাই মহাবীরের প্রস্থানের পর তাঁর জ্ঞানের আলো চির প্রজ্জ্বলিত রাখার অঙ্গীকার করে প্রতীকী প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেন। দেব দিওয়ালির রাত্রে সেই ঐতিহ্য অনুসারেই জৈনরা নিজগৃহ আলোয় সাজিয়ে তোলেন।
হিন্দুদের মতো জৈনরাও দিওয়ালি বা দীপাবলি পালন করেন, কিন্তু ভিন্ন কারণে। এই দিনেই মহাবীর নশ্বর দেহ ত্যাগ করে মোক্ষ লাভ করেন। কথিত আছে মহাবীরেরর দেহত্যাগের সময় সেখানে উত্তর ভারতের আঠারো জন রাজা উপস্থিত ছিলেন এবং তাঁরাই মহাবীরের প্রস্থানের পর তাঁর জ্ঞানের আলো চির প্রজ্জ্বলিত রাখার অঙ্গীকার করে প্রতীকী প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেন। দেব দিওয়ালির রাত্রে সেই ঐতিহ্য অনুসারেই জৈনরা নিজগৃহ আলোয় সাজিয়ে তোলেন।
জৈন সন্ন্যাসীদের বিশ্রাম কালের সূচনা হয় এই উত্সবের মাধ্যমে। শ্বেতাম্বর সম্প্রদায় এই উত্সব আট দিন ধরে পালন করেন। আর দিগম্বর সম্প্রদায় এই উত্সব পালন করেন দশ দিন ধরে। উত্সব চলাকালীন সময়ে জৈন ধর্মাবলম্বীরা দশটি আবশ্যিক গুণ যাতে তাঁদের জীবনযাপনে প্রতিফলিত হয় নিষ্ঠার সঙ্গে তার প্রচেষ্টা করেন।
সুত্রঃ পোর্টাল কন্টেন্ট টিম
সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/26/2020