অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

শিক্ষার অধিকার আইন

শিক্ষার অধিকার আইন

আইনটি কী নিয়ে ?

  • ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সী প্রতিটি শিশুর বিনামূল্যে বাধ্যতামূলক শিক্ষা পাওয়ার অধিকার আছে। ৮৬তম সংবিধান সংশোধনী আইন অনুযায়ী সংবিধানের ২১ক অনুচ্ছেদে এ কথা বলা হয়েছে। এই সংশোধনীর মাধ্যমেই শিক্ষার অধিকার আইন প্রয়োগ করা হবে।
  • সরকারি স্কুলগুলি প্রতিটি শিশুকে বিনামূল্যে শিক্ষা দেবে এবং স্কুল পরিচালন কমিটি দ্বারা স্কুলগুলি পরিচালিত হবে। বেসরকারি স্কুলগুলি মোট পড়ুয়ার অন্তত ২৫% শিশুকে বিনামূল্যে ভর্তি করবে।
  • গুণমানসহ বুনিয়াদি শিক্ষার সমস্ত দিকে নজরদারি চালাতে বুনিয়াদি শিক্ষার জাতীয় কমিশন (ন্যাশনাল কমিশন ফর ইলিমেন্টারি এডুকেশন) তৈরি করা হবে।

শিক্ষার অধিকার আইন (আরটিই), ২০০৯-এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি ভারতের ৬-১৪ বছর বয়সি সকল শিশুর জন্য বিনামূল্যে বাধ্যতামূলক শিক্ষা। বুনিয়াদি শিক্ষা সম্পূর্ণ করার আগে কোনও শিশুকে ফেল করানো, বহিষ্কার করা বা কোনও বোর্ডের পরীক্ষায় পাস করতে বাধ্য করা যাবে না।

যদি ৬ বছরের বেশি বয়সি কোনও শিশু স্কুলে ভর্তি না হয়ে থাকে বা তার বুনিয়াদি শিক্ষা সম্পূর্ণ না হয়ে থাকে, তা হলে তাকে তার বয়সের উপযোগী শ্রেণিতে ভর্তি করাতে হবে। যদি কোনও শিশুকে তার বয়স অনুযায়ী কোনও শ্রেণিতে ভর্তি করে দেওয়া হয়, তা হলে সে যাতে অন্যদের সঙ্গে একই মানে পৌঁছতে পারে, সে জন্য নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বুনিয়াদি শিক্ষা পাওয়ার লক্ষ্যে ভর্তি হওয়া প্রতিটি শিশু বুনিয়াদি শিক্ষা সম্পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত বিনামূল্যে শিক্ষা পাবে, এমনকী তার বয়স যদি ১৪ বছর পেরিয়ে যায় তা হলেও।

ভর্তির জন্য বয়সের প্রমাণপত্র: বুনিয়াদি শিক্ষায় ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে শিশুর বয়স তার জন্মের শংসাপত্র অনুযায়ী নির্ণিত হবে। এই শংসাপত্র জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ নিবন্ধীকরণ আইন, ১৮৫৬ বা নির্দেশিত অন্য কোনও নথি দ্বারা প্রমাণিত হলেই হবে। শুধুমাত্র বয়সের শংসাপত্রের অভাবে কোনও শিশুর স্কুলে ভর্তি আটকানো যাবে না।

যে শিশু বুনিয়াদি শিক্ষা শেষ করবে তাকে শংসাপত্র দিতে হবে।

ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত নির্দিষ্ট করার বিষয়ে উদ্যোগী হতে হবে।

প্রতিটি বেসরকারি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া অংশের মানুষের জন্য ২৫ শতাংশ সংরক্ষণের ব্যবস্থা অবশ্যই করতে হবে।

শিক্ষার গুণমানের উন্নতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

পাঁচ বছরের মধ্যে যথাযথ পেশাদার ডিগ্রি অর্জন করতে না পারলে শিক্ষকদের চাকরি যাবে।

প্রতি তিন বছরের মধ্যে স্কুলের পরিকাঠামোর উন্নতি ঘটাতে হবে (যেখানে সমস্যা আছে)। তা না হলে স্কুলের অনুমোদন বাতিল করা হবে।

অর্থনৈতিক দায়িত্ব কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার ভাগাভাগি করে বহন করবে।

সুত্রঃ বিকাশপিডিয়া  টীম

সর্বশেষ সংশোধন করা : 4/23/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate