আর্থিক উপার্জন কম এমন পরিবারের উচ্চশিক্ষারত মেধাবী পড়ুয়াদের দৈনিক খরচের কিছুটা অংশের সংস্থান করে দেওয়া।
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতেই এই ভাতা দেওয়া হবে। প্রতি বছর কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও পেশাদারি শিক্ষা ক্ষেত্রের (ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি) ৮২০০০ (৪১ হাজার ছাত্র ও ৪১ হাজার ছাত্রী) নতুন পড়ুয়াকে এই ভাতা দেওয়া হবে।
দ্বাদশ শ্রেণি বা তার সমতুল পরীক্ষায় তার সংশ্লিষ্ট বোর্ডে যে সফল পড়ুয়া ৮০ পার্সেন্টাইলের থেকে বেশি পেয়েছে এবং যারা সমাজের উপর তলার আর্থিক স্বচ্ছল শ্রেণির মধ্যে পড়ে না (২০০৪ সালের ৯ মার্চে কর্মিবর্গ ও প্রশিক্ষণ দফতরের বিজ্ঞপ্তিতে যেমন সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে বা আগামী দিনে যেমন যেমন করা হবে), নিয়মিত পাঠক্রমের সঙ্গে যুক্ত (দূরশিক্ষায় যুক্ত নয়) এবং অন্য কোনও বৃত্তি পাচ্ছে না, তারাই এই প্রকল্পের জন্য বিবেচিত হবে। ‘সাধারণ’ এবং ‘সংরক্ষিত’ সব ধরনের ক্ষেত্রেই এই নিয়ম প্রযোজ্য।
মোট যত জনকে ভাতা দেওয়া হবে, তা প্রথমে সিবিএসই, আইসিএসই ও দেশের অন্যান্য বোর্ড থেকে উত্তীর্ণ পড়ুয়ার সংখ্যা অনুযায়ী ভাগ করা হবে। তার পর রাজ্যগুলির ১৮-২৪ বছর বয়সিদের জনসংখ্যা অনুযায়ী বিভিন্ন রাজ্যের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে। মোট বৃত্তির সংখ্যার ৫০% মেয়েদের দেওয়া হবে। বিভিন্ন রাজ্যের বোর্ডগুলি থেকে উত্তীর্ণ পড়ুয়াদের যে বৃত্তি দেওয়া হবে তা বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও কলা শাখায় ৩:২:১ অনুপাতে ভাগ করে দেওয়া হবে।
সূত্র: CBSE
সর্বশেষ সংশোধন করা : 11/14/2019