শক্তির উৎস থেকে শক্তির উৎপত্তি
- Contents
শক্তি হল কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রাকৃতিক ক্ষমতা। বিভিন্ন ধরনের শক্তি রয়েছে যেমন, তাপ, গতি অথবা যান্ত্রিক, আলো, স্থিতি, বিদ্যুিৎ প্রভৃতি। শক্তিই হল কাজের উৎস।
শক্তিকে দু’ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে
পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি
এই ধরনের শক্তির যা বারে বারে ব্যবহার করা যায় । তা মূলত সূর্য, বায়ু, জল ইত্যাদি থেকে উৎপন্ন হয় ।
সৌরশক্তি
সূর্য হল শক্তির প্রাথমিক উৎস। সূর্যের আলো থেকে পরিষ্কার, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি মেলে। এই উৎস সব সময় অক্ষত থাকে অর্থাৎ সৌরশক্তি অনিঃশেষ। সারা দিন ধরে সূর্যের আলো পাওয়া যায়। কয়লা এবং গ্যাসস সব সময় ক্ষয় হতে থাকে। ফলে এই উৎস দু’টি পুনর্নবীকরণযোগ্য নয়। ফুরিয়ে গেলে এগুলি আর পাওয়া যায় না। মানুষ এখন পরিষ্কার, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিই বেশি ব্যবহার করতে চাইছে। যেমন, সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, ভূ-তাপশক্তি প্রভৃতি। এগুলিকে ‘সবুজ শক্তি’ বলা হয়। দিনের বেলা এই শক্তি আমরা বাড়ির কাজে ব্যবহার করতে পারি। এই শক্তি জামাকাপড় ও ফসল শুকনো করার কাজে ব্যবহৃত হয়। ঘর গরম রাখার ব্যাাপারেও এই শক্তিকে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর সম্ভাবনা প্রচুর।
সুবিধা
এটি দীর্ঘস্থায়ী, প্রাকৃতিক উৎস থেকে নির্গত ও অবাধ।
প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
পরিবেশ দূষণ করে না।
কোনও গ্রিন হাউস গ্যা স নির্গত করে না।
সূর্যের আলোয় আলোকিত স্থানে সৌরশক্তি বিকেন্দ্রীকৃত ভাবে উৎপাদন করা যায়। অর্থাৎ শক্তিক্ষেত্রে সমাজ স্বনির্ভর হতে পারে।
সবচেয়ে বড় সুবিধা হল রাজনীতি ও দামের তোয়াক্কা না করে এই শক্তির ব্যবহার সম্ভব। কয়লা বা প্রাকৃতিক তেলের মতো জীবাশ্ম জ্বালানির ক্ষেত্রে যা অসম্ভব।
সৌরশক্তি জীববৈচিত্র ও অরণ্যকে ধ্বংস করে না, বেশির ভাগ জীবাশ্ম জ্বালানি যা করে থাকে।
অসুবিধা
এটি ঋতু ও আবহাওয়ার উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। ফলে সব সময় ব্যবহার করা যায় না।
এই শক্তি কার্যকর ভাবে ব্যবহার করতে চাইলে গোড়ায় বেশি বিনিয়োগ করতে হয়।
রাতে সৌরশক্তি পাওয়া যায় না। তবে ব্যাাটারি ব্ািনঙ্কে শক্তি সঞ্চয় করে তা রাতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সৌরশক্তি সঞ্চয় করে রাখার প্রযুক্তি এখনও সম্ভাবনাময় হয়ে ওঠেনি।
সোলার প্যাঞনেলগুলি খুবই ভারী, বিশেষ করে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন চিরাচরিত সিলিকন মোড়কের সৌর ইউনিটগুলির ক্ষেত্রে এই অসুবিধা বেশ ভাল ভাবে বোঝা যায়।
সৌরশক্তি কার্যকর ভাবে ব্যবহারের প্রযুক্তি
সৌরশক্তি থেকে বিদ্যু<ৎ পাওয়া যায়। সোলার ফোটোভোলাটাইক সেলের (এসপিভি) মাধ্যমে সৌরশক্তি সরাসরি ডিসি বিদ্যুকতে রূপান্তরিত হয়। উৎপাদিত বিদ্যুৎ ব্যবহার করা যায় অথবা ব্যাtটারিতে মজুত করা যায়। যখন সূর্যের আলো পাওয়া যায় না সেই সময় মজুত শক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। বতর্মানে বহু বাড়িতে এসপিভি ব্যবহৃত হচ্ছে। রাস্তার আলোর ক্ষেত্রেও সফল ভাবে এসপিভি ব্যবহৃত হচ্ছে। গ্রামে জল তোলার জন্য পাম্প ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও এ ধরনের সৌরকোষ খুবই কার্যকর। পাহাড়ি অঞ্চলে জল গরম করার কাজে এই সেলের ব্যবহার হচ্ছে।
সূর্য হল শক্তির প্রাথমিক উৎস। সূর্যের আলো থেকে পরিষ্কার, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি মেলে। এই উৎস সব সময় অক্ষত থাকে অর্থাৎ সৌরশক্তি অনিঃশেষ। সারা দিন ধরে সূর্যের আলো পাওয়া যায়। কয়লা এবং গ্যাৎস সব সময় ক্ষয় হতে থাকে। ফলে এই উৎস দু’টি পুনর্নবীকরণযোগ্য নয়। ফুরিয়ে গেলে এগুলি আর পাওয়া যায় না। মানুষ এখন পরিষ্কার, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিই বেশি ব্যবহার করতে চাইছে। যেমন, সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, ভূ-তাপশক্তি প্রভৃতি। এগুলিকে ‘সবুজ শক্তি’ বলা হয়। দিনের বেলা এই শক্তি আমরা বাড়ির কাজে ব্যবহার করতে পারি। এই শক্তি জামাকাপড় ও ফসল শুকনো করার কাজে ব্যবহৃত হয়। ঘর গরম রাখার ব্যা পারেও এই শক্তিকে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর সম্ভাবনা প্রচুর।
সুবিধা
- এটি দীর্ঘস্থায়ী, প্রাকৃতিক উৎস থেকে নির্গত ও অবাধ।
- প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
- পরিবেশ দূষণ করে না।
- কোনও গ্রিন হাউস গ্যা স নির্গত করে না।
- সূর্যের আলোয় আলোকিত স্থানে সৌরশক্তি বিকেন্দ্রীকৃত ভাবে উৎপাদন করা যায়। অর্থাৎ শক্তিক্ষেত্রে সমাজ স্বনির্ভর হতে পারে।
- সবচেয়ে বড় সুবিধা হল রাজনীতি ও দামের তোয়াক্কা না করে এই শক্তির ব্যবহার সম্ভব। কয়লা বা প্রাকৃতিক তেলের মতো জীবাশ্ম জ্বালানির ক্ষেত্রে যা অসম্ভব।
- সৌরশক্তি জীববৈচিত্র ও অরণ্যকে ধ্বংস করে না, বেশির ভাগ জীবাশ্ম জ্বালানি যা করে থাকে।
অসুবিধা
- এটি ঋতু ও আবহাওয়ার উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। ফলে সব সময় ব্যবহার করা যায় না।
- এই শক্তি কার্যকর ভাবে ব্যবহার করতে চাইলে গোড়ায় বেশি বিনিয়োগ করতে হয়।
- রাতে সৌরশক্তি পাওয়া যায় না। তবে ব্যা টারি ব্যাকঙ্কে শক্তি সঞ্চয় করে তা রাতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
- সৌরশক্তি সঞ্চয় করে রাখার প্রযুক্তি এখনও সম্ভাবনাময় হয়ে ওঠেনি।
- সোলার প্যাঞনেলগুলি খুবই ভারী, বিশেষ করে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন চিরাচরিত সিলিকন মোড়কের সৌর ইউনিটগুলির ক্ষেত্রে এই অসুবিধা বেশ ভাল ভাবে বোঝা যায়।
সৌরশক্তি কার্যকর ভাবে ব্যবহারের প্রযুক্তি
সৌরশক্তি থেকে বিদ্যুতৎ পাওয়া যায়। সোলার ফোটোভোলাটাইক সেলের (এসপিভি) মাধ্যমে সৌরশক্তি সরাসরি ডিসি বিদ্যুকতে রূপান্তরিত হয়। উৎপাদিত বিদ্যুৎ ব্যবহার করা যায় অথবা ব্যাtটারিতে মজুত করা যায়। যখন সূর্যের আলো পাওয়া যায় না সেই সময় মজুত শক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। বতর্মানে বহু বাড়িতে এসপিভি ব্যবহৃত হচ্ছে। রাস্তার আলোর ক্ষেত্রেও সফল ভাবে এসপিভি ব্যবহৃত হচ্ছে। গ্রামে জল তোলার জন্য পাম্প ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও এ ধরনের সৌরকোষ খুবই কার্যকর। পাহাড়ি অঞ্চলে জল গরম করার কাজে এই সেলের ব্যবহার হচ্ছে।
বায়ুশক্তি
বায়ু ভূমি ও সমুদ্রের উপর দিয়ে অবিরাম বয়ে চলে। বায়ু প্রবাহের ফলে উইন্ডমিলের ব্লেডগুলি ঘুরতে থাকে। এর ফলে ব্লেডগুলির সঙ্গে সংযুক্ত দণ্ডটিও ঘোরে। পাম্প বা জেনারেটরের মধ্যে দিয়ে দণ্ডের ওই গতিই বিদ্যু ৎ উৎপাদন করে। একটি হিসেবে দেখা গিয়েছে, ভারতে বায়ুশক্তি থেকে ৪৯১৩২ মোগাওয়াট বিদ্যুেৎ উৎপাদন করা সম্ভব। বায়ুশক্তি জনিত বিদ্যুবৎ উৎপাদনে গোটা বিশ্বের মধ্যেি ভারত পঞ্চম স্থানে রয়েছে। জানুয়ারি ২০১৪-র হিসাব অনুযায়ী ভারতে এখন বায়ুশক্তি থেকে বিদ্যু৯ৎ উৎপাদনের পরিমাণ ২০২৯৮.৮৩ মেগাওয়াট। ২০১৩-১৪ আর্থিক বছরে এ দেশে বায়ুশক্তি থেকে অতিরিক্ত ২১২৬ মেগাওয়াট বিদ্যু৯ৎ উৎপাদন সম্ভব হয়েছে। ২০১২-১৩ তে ১৭০০ মেগাওয়াট বায়ু-বিদ্যু২ৎ উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছিল। এ দেশের ৯৫ শতাংশ বায়ু-বিদ্যু ৎ উৎপাদিত হয় বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে।
সুবিধা
অসুবিধা
জৈবভর
জৈবভর তৈরি করার জন্য উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় সৌর শক্তিকে কাজে লাগায়। এই জৈবভর বিভিন্ন চক্রের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় বিভিন্ন ধরনের শক্তির উৎস তৈরি করে। যেমন প্রাণী খাদ্য । এটি গোবর, রান্নার জন্য কৃষিবর্জ্য প্রভৃতি উৎপন্ন করে । বর্তমানে ভারতে বছরে ৫ কোটি মেট্রিক টন জৈবভর পাওয়া যায়। এ ছাড়াও অরণ্যজাত ও কৃষিবর্জ্য মিলিয়ে প্রতি বছর ১২ থেকে ১৫ কোটি মেট্রিক টন জৈবভর অতিরিক্ত মেলে। বর্তমানে ভারতে বছরে ৫ কোটি মেট্রিক টন জৈবভর পাওয়া যায়। এ ছাড়াও অরণ্যজাত ও কৃষিবর্জ্য মিলিয়ে প্রতি বছর ১২ থেকে ১৫ কোটি মেট্রিক টন জৈবভর অতিরিক্ত মেলে। এর থেকে ১৮ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুবৎ উৎপাদন করা সম্ভব। এ ছাড়াও দেশের ৫৫০টি চিনিকলের বর্জ্য থেকে অতিরিক্ত ৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুপৎ পাওয়া যেতে পারে।
ব্যবহার
গোটা দেশে যত জ্বালানি ব্যবহৃত হয় তার এক তৃতীয়াংশ আসে জৈবভর থেকে। গ্রামীণ এলাকায় ৯০ শতাংশ জ্বালানিই এই জাতীয়। বিশেষত রান্না ও ঘর গরম রাখার ব্যা।পারে এই জ্বালানির বিকল্প নেই। যে ধরনের জৈবভর থেকে জ্বালানি তৈরি হয় সেগুলি হল, কৃষি জাত বর্জ্য, কাঠ, কাঠকয়লা এবং শুকনো গোবর।
সুবিধা
- স্থানীয় ভাবে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
- জীবাশ্ম জ্বালানির তুলনায় অনেক পরিবেশ বান্ধব। কার্বন ডাই অক্সাইড শুষে নিয়ে পরিবেশকে পরিষ্কার রাখে।
অসুবিধা
- এই জ্বালানি সংগ্রহ করা বিরক্তিকর শ্রমসাধ্য কাজ।
- ঘরের মধ্যেি রান্না করার সময় বায়ু চলাচলের ঠিকমতো ব্যবস্থা না থাকলে পরিবেশ দূষণ হয়, বিশেষ করে গোবরের ক্ষেত্রে।
- অদক্ষ ভাবে জৈবভর ব্যবহার করলে গাছপালা ও পরিবেশের ক্ষতি হতে পারে।
জৈবভর কার্যকর ভাবে ব্যবহারের প্রযুক্তি
জৈবভর কার্যকর ভাবে ব্যবহারের প্রযুক্তি গ্রামাঞ্চলে প্রচলিত হচ্ছে। জৈব জ্বালানির ফলে জৈবভরের কার্যকর ব্যবহার আরও বাড়ছে |
জৈব জ্বালানি
জীবজগতের খাদ্য থেকে বা কারখানায় কৃষিপণ্য, খাদ্যপণ্য উৎপাদনের সময় জৈবজ্বালানি উপজাতক হিসেবে পাওয়া যায়। পণ্য পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলার প্রক্রিয়ায় জৈবজ্বালানি উৎপাদন হয়। যেমন রান্নার তেল বা বনস্পতি তেল তৈরির প্রক্রিয়ায় জৈবজ্বালানি পাওয়া যায়। জৈবজ্বালানিতে পেট্রোলিয়াম নেই। কিন্তু পেট্রোলিয়ামের সঙ্গে নির্দিষ্ট পরিমাণ মেশালে জৈবজ্বালানির মিশ্রণ তৈরি করা যায়। জোড়া লাগানোর চিরাচরিত যন্ত্রে কিংবা ডিজেল ইঞ্জিনে তেমন কোনও পরিবর্তন না করেই জৈবজ্বালানির মিশ্রণ ব্যবহার করা যায়। জৈবজ্বালানিতে কোনও সালফার নেই। নেই কোনও গন্ধ। এই ধরনের জ্বালানি সহজেই প্রকৃতিতে মিশে যায় এবং একেবারেই বিষাক্ত নয়।
জল ও ভূতাপ
জলের স্রোত এবং সমুদ্রের জলও শক্তির উৎস। ছোট ছোট জলবিদ্যুজৎ প্রকল্পগুলি দেশের বিদ্যুaৎ গ্রিডে ১৪ শতাংশ বিদ্যু ৎ সংযোগ করে। (২০১২-র হিসাব অনুযায়ী)। বড় ধরনের জলবিদ্যুশৎ প্রকল্পেও প্রচুর টাকা বিনিয়োগ করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক কালে ছোট ও ‘মিনি’ জল বিদ্যুজৎ প্রকল্পের মাধ্যমে বিদ্ুিয়ৎবিহীন প্রত্যন্ত গ্রামে বিদ্যু০ৎ পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। ক্ষুদ্র জল বিদ্যুৃৎ প্রকল্পের মাধ্যমে এ দেশে ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যু্ৎ উৎপাদন করা সম্ভব। জানুয়ারি ২০১৪ পর্যন্ত ক্ষুদ্র জল বিদ্যুরৎ প্রকল্পের মাধ্যমে (যে প্লান্টগুলির উৎপাদন ক্ষমতা ৩ মেগাওয়াটের বেশি নয়) ৩৭৭৪.১৫ মেগাওয়াট বিদ্যুরৎ উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে। ৩৫০টি ওয়াটার মিল/ ক্ষুদ্র জলবিদ্যুশৎ প্লান্ট বসানো হয়েছে।
অ-পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি
শক্তি পুনর্নবীকরণ করা যায় না তা হল কয়লা, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাrস। এগুলিকে জীবাশ্ম জ্বালানিও বলা হয়, কারণ হাজার হাজার বছর ধরে মাটি চাপা গাছ থেকেই এই জ্বালানির সৃষ্টি হয়। জীবাশ্ম জ্বালানিই এখন সবচেয়ে বেশি পরিমাণ ব্যবহৃত হচ্ছে। মজুত কয়লার পরিমাণে ভারত এখন গোটা বিশ্বের মধ্যো তৃতীয় স্থানে রয়েছে। ২০১২ সালের হিসাব অনুযায়ী এ দেশে ২,৯৩,৪৯ কোটি ৭০ লক্ষ মেট্রিক টন কয়লা মজুত রয়েছে। দেশের মোট জ্বালানি চাহিদার ৫০ শতাংশই কয়লা থেকে আসে। ভারতে প্রতি বছর ২১ কোটি টন অপরিশোধিত তেল লাগে। এর মধ্যে ৭০ শতাংশই বাইরে থেকে আনতে হয়। এই ধরনের জ্বালানি থেকে ভাল মাত্রায় দূষণ ছড়ায়।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন নীচের লিঙ্কে
তথ্য সংকলন ঃ বাংলা বিকাশপিডিয়া , পশ্চিমবঙ্গ