পদ্ধতি : প্রথমে সুখাসনে (বাবু হয়ে) বসুন। এ বার পা দু’টি খুলে এগিয়ে দিন। পায়ের পাতা দু’টি পরস্পর সংলগ্ন অর্থাৎ ডান পায়ের পাতা বাঁ পায়ের পাতার সঙ্গে লেগে থাকবে এবং হাঁটু দু’টি মাটিতে পাতা থাকবে। এখন দু’ হাতের সাহায্যে গোড়ালি দু’টি ভিতর দিকে টানুন যেন জননেন্দ্রিয় স্পর্শ করে। ডান হাতের চেটো দিয়ে ডান হাঁটু এবং বাঁ হাতের চেটো দিয়ে বাঁ হাঁটু মাটিতে চেপে ধরুন। দু কনুই সোজা থাকবে। যতটা সম্ভব মেরুদণ্ড সোজা থাকবে। স্বাভাবিক শ্বাসপ্রশ্বাসে মনে মনে দশ থেকে ক্রমশ বাড়িয়ে তিরিশ গোনার পর শবাসন। এ রূপ তিন বার।
দ্র : এই আসনটিকে অনেকে গোরক্ষাসনও বলেন।
উপকারিতা : মাসিকের সময় বেদনা, মাসিক আদৌ না হওয়া, অতি অল্প মাসিক, অতিস্রাব, শ্বেতপ্রদর, অনিয়মিত মাসিক ও স্বপ্নদোষে উপকারী।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/26/2020