এই কর্মসূচি ১৯৭৬ সালে শুরু হয়।
সব স্তরে স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে যুক্তিসম্মত, উন্নতমানের ব্যাথা উপশমকারী যত্ন প্রয়োজন। সেই লক্ষ্য নিয়েই কেন্দ্রীয় সরকার তৈরি করেছে উপশমকারী যত্নের জাতীয় কর্মসূচি।
অ-সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকির বিষয়গুলি হল উচ্চ রক্তচাপ, বাড়তি কলেস্টেরল, তামাক ব্যবহার, অস্বাস্থ্যকর খাদ্য, শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা, অতিরিক্ত মদ্যপান এবং স্থূলতা, যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
জাতীয় কুষ্ঠ দূরীকরণ কর্মসূচি একটি কেন্দ্রীয় সহায়তায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের প্রকল্প।
২০০৩-০৪ সালে জাতীয় ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি, ফাইলেরিয়া নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি এবং কালাজ্বর নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সঙ্গে সংযুক্ত করে জাতীয় ভেক্টরবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি চালু করা হয়।
সামগ্রিক ভালো থাকা, বৃদ্ধি, উন্নয়ন, শিক্ষা, পুষ্টি, যোগাযোগ এবং সবার শেষে আত্মসম্মানের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মৌখিক স্বাস্থ্য সব ভারতীয়ের একটি মৌলিক প্রত্যাশা।
তামাক ব্যবহারের কারণে একাধিক দীর্ঘস্থায়ী রোগ, ক্যানসার, ফুসফুসের রোগ, এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগ হতে পারে।
আনুমানিক দেশের জনসংখ্যার ৬-৭ শতাংশ মানসিক রোগে ভুগছে।
ভারতে প্রতি বছর আনুমানিক ৬০ থেকে ৭০ লক্ষ পুড়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ জন্য বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই ধরণের ঘটনার নিরক্ষরতা, দারিদ্র্য ও নিচু স্তরের নিরাপত্তা সংক্রান্ত চেতনাকে দায়ী করা যেতে পারে।
ফ্লরোসিস একটি জনস্বাস্থ্য সমস্যা। জল/খাদ্য বা শিল্প দূষণের মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত ফ্লোরাইড শরীরে প্রবেশ করলে ফ্লুরোসিস হয়।
শ্রবণ সমস্যা মানুষের সংবেদনশীল সংমস্যাগুলির মধ্যে খুবই একটা সাধারণ সমস্যা। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী ভারতে প্রায় ৬ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ শ্রবণ সমস্যায় ভুগছেন।
বিংশ শতকে মানুষের আয়ুর অভূতপূর্ব বৃদ্ধি হয়েছে। ফলে বিশ্ব জুড়ে বয়স্ক মানুষের জনসংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে।
ভারতে টিবি মৃত্যুর একটি অন্যতম কারণ।
২০০৪ সালের নভেম্বর মাসে বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহায়তায় চালু হয়েছিল সুসংহত রোগ নজরদারি প্রকল্প।