অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

গোড়ার কথা

এডস নিয়েও মোটামুটি কর্মক্ষম জীবনযাপন করা যায়। কারণ এই ভাইরাসকে দমিয়ে রাখার মতো অনেক ওষুধ আছে আজ। এবং সেই চিকিত্সা খুব একটা ব্যয়বহুল নয়।

কেন হয়

  • রোগীর সঙ্গে সহবাসে বা তাঁর রক্ত শরীরে ঢুকলে। রোগ ছড়ায় মা থেকে গর্ভস্থ সন্তানে, বুকের দুধ খাওয়ালে, সংক্রামিত সিরিঞ্জ দিয়ে ইন্ট্রাভেনাস ইনজেকশন নিলে।
  • উল্কিতে ব্যবহৃত সূচ, বিউটি পার্লারে পেডিকিওর, ম্যানিকওর করার যন্ত্রপাতি, ক্ষুর, দাঁত তোলার সরঞ্জাম জীবাণুমুক্ত করে ব্যবহার না করলে সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে।
  • ডেনটিস্ট, সার্জেন, নার্স, ওটি বা প্যাথলিজেত কাজ করলে চান্স বেশি।

কী করে বুঝবেন

জ্বর, গা-হাত-পা-মাথাব্যথা, কখনও গলাব্যথা, হাঁচি, কাশি, কয়েক দিনে কমে যায়। এর পর এক এক জনের এক এক রকম উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যেমন —

  • লাগাতার জ্বর, সব পরীক্ষা করেও কারণ পাওয়া যাচ্ছে না।
  • পেট খারাপ চলেছে।
  • ক্লান্তি, মাসখানেকের মধ্যে ১০ শতাংশের বেশি ওজন কমেছে।
  • একজিমা, সোরিয়াসিস জাতীয় স্কিন ডিজিজ সারতে চাইচে না।
  • মুখে ঘা, মারাত্মক কাশি, সর্দি থেকে নিউমোনিয়া, হার্পিস জ স্টার, পেরিঅ্যানাল হার্পিস, মাল্টি ড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট যক্ষ্মা ইত্যাদি অসুখ দেখা দিতে পারে। অর্থাৎ শরীর ভেঙে পড়ছে, অথচ কারণ পাওয়া যাচ্ছে না বা রোগ সারছে না।

সর্বশেষ সংশোধন করা : 10/17/2019



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate