অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

সাপের কামড়ে বিষক্রিয়ার মাত্রা

সাপের কামড়ে বিষক্রিয়ার মাত্রা

  • দেহের কাঠামো : বয়স, পুষ্টি ইত্যাদির উপর বিষক্রিয়ার তীব্রতা নির্ভর করে। ছোটরা ক্ষতিগ্রস্ত বেশি হয়, কেননা ছোট শরীর বেশি মাত্রায় বিষ সহ্য করতে পারে না।
  • ২) কামড়ের স্থান : দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে বা চর্বিকলা প্রধান স্থানে কামড়ালে বিষক্রিয়া হতে সময় লাগে বা তত তীব্র হয় না। তুলনায় দেহকাণ্ড, মুখ বা সরাসরি রক্তনালিতে কামড়ালে বিষক্রিয়া দ্রুত বা তীব্র হয়। ফণার ছোবল প্রত্যক্ষ হলে তা আঁচড়ানো বা হাড়ে আঘাতের তুলনায় বিপজ্জনক হয়। দেখা গেছে সামান্য কাপড়চোপড় পড়ে থাকলেও তা অনেক পরিমাণে সুরক্ষা দেয়। এ ক্ষেত্রে সাপের ছোবলের ক্ষত তত গভীর হয় না। তাই বিষাক্ত সাপের কামড়েও এক পঞ্চামাংশ মানুষ বেঁচে যায়।
  • ৩) সাপটি পূর্ণবয়স্ক কিনা : চন্দ্রবোড়া সাপ বিষক্রিয়ায় মৃত্যুর প্রয়োজনীয় ছ’গুণের বেশি বিষ ঢালতে পারে। বিশেষত এটি কামড়ানোর সময় কী পরিমাণ উত্তেজিত হয়েছিল (উত্তেজিত হলে বেশি বিষ ঢালবে), এর বিষদাঁত তাজা কিনা, এর বিষথলি ভর্তি ছিল কিনা ইত্যাদি বিষয়গুলি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। কিছু ক্ষণ আগে খাবার ধরলেও একটি সাপের থলিতে যথেষ্ট বিষ থাকে এবং একটি ছোবলে সাপ সব বিষ উজাড় করে দেয় না।
  • ৪) সাপের মুখে বা কামড়স্থলে খারাপ ধরনের জীবাণু যেমন ক্লস্ট্রিডিয়া ইত্যাদি থাকলে কামড়ানো কোষগুলি গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয় এবং অংশটি পচন ধরতে পারে।
  • ৫) বিষাক্ত সাপের কামড়ের পর ক্ষতস্থানের নড়াচড়া হলে বিষ অনেক দ্রুত মাত্রায় শোষিত হয়। এই কারণে ক্ষতস্থানটিকে ঘিরে এমন ভাবে (স্প্লিট দিয়ে) বাঁধা হয় যাতে স্থানটি কোনও রূপ নড়াচড়া না হয়। এ ছাড়া কামড়ানোর স্থানে অন্য কোনও বাঁধনের কোনও গুরুত্ব নেই।

 

সর্বশেষ সংশোধন করা : 11/14/2019



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate