অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

মনোরোগীদের মানবিক অধিকারে গুরুত্ব

মনোরোগীদের মানবিক অধিকারে গুরুত্ব

১৯৮৭ সালে ‘মেন্টাল হেলথ অ্যাক্ট’ মনোরোগীদের মানবিক অধিকারের ওপর যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে নিম্নলিখিত ধারাগুলিকে যুক্ত করেছে।

) চিকিত্সাধীন সময়ে কোনও মনোরোগীর ওপর শারীরিক, মানসিক অত্যাচার বা অন্য কোনও রকমের নিষ্ঠুরতা প্রয়োগ করা যাবে না।

) চিকিত্সাকালীন সময়ে কোনও মনোরোগীকে গবেষণার কাজে লাগানো যাবে না, যদি না সেই গবেষণা রোগীর রোগ নির্ধারণ ও চিকিত্সার প্রয়োজনে আবশ্যক হয়। তবে রোগী বা রোগীর তত্ত্বাবধায়ক সম্মতি দিলে এ কাজ করা যাবে।

) চিকিত্সাধীন সময়ে মনোরোগীকে লেখা কোনও চিঠি সরানো বা নষ্ট করা যাবে না।

অতএব দেখা যাচ্ছে যে, ১৯৮৭ সালের ‘মেন্টাল হেলথ অ্যাক্ট’ পূর্ব প্রচলিত ১৯১২ সালের ‘ইন্ডিয়ান লুনাসি অ্যাক্ট’-এর তুলনায় অনেক বেশি বাস্তব সমস্যা সমাধানের উপযোগী। কিন্তু ‘মেন্টাল হেলথ অ্যাক্ট’ বাস্তবে প্রয়োগ না করলে মনোরোগী উপযুক্ত সাহায্য থেকে বঞ্চিত হবেন। রাজ্য সরকারের মানসিক স্বাস্থ্য কর্তৃত্বকে এ কাজে এগিয়ে এসে নিজের কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে। এ ছাড়া ম্যাজিস্ট্রেটের অনুসন্ধান ও আদেশের পরিবর্তে স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান মেডিক্যাল অফিসার যদি রোগীকে অনৈচ্ছিক ভর্তির ব্যবস্থা করেন তবে ভর্তির পদ্ধতি অনেক বেশি অর্থপূর্ণ হবে। পরিশেষে বলা যায়, যত বেশি সংখ্যক ব্যক্তি ‘মেন্টাল হেলথ অ্যাক্ট’ সম্বন্ধে সচেতন ও আগ্রহী হবেন ততই এর প্রয়োগের সার্থকতা দেখা যাবে।

সর্বশেষ সংশোধন করা : 1/28/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate