অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

আসক্তি

আসক্তি

আসক্তি এক বার ধরলে তার থেকে ছাড়া পাওয়া শক্ত। বিশেষ করে বলা হচ্ছে, অ্যালকোহল বা ড্রাগের আসক্তি থেকে মুক্তির তবু একটা পাকা না হোক, কাঁচা পথ আছে। কিন্তু ইন্টারনেট আসক্তির থেকে মুক্তির পথ নেই বললেই চলে।

২০১৩ সালে ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিক্যাল ম্যানুয়াল অফ মেন্টাল ডিজঅর্ডার সংক্ষেপে ডিএসএম-এর পঞ্চম সংস্করণে বিভাগ তিনে ইন্টারনেট গেমিং ডিজঅর্ডারকে একটি বিশেষ সঙ্কটজনক অবস্থা বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর ওপর আরও গবেষণা ও পরীক্ষানিরীক্ষার কথা ভাবা হচ্ছে, যাতে পরবর্তীকালে এই ডিজঅর্ডারকে প্রধান ডিজঅর্ডারগুলোর তালিকাভুক্ত করা যায়।

লক্ষ্ করলে বুঝতে পারা যাবে অ্যালকোহল বা ড্রাগের নেশার মতো ইন্টারনেটের নেশারও একই বৈশিষ্ট্য।

  • ১. প্রিঅকুপেসন -- একেবারে বুঁদ হয়ে যাওয়া।
  • ২. উইথড্রয়াল সিম্পটমস -- নেশার বস্তু না পেলে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেওয়া, যেমন, রাগ, বিষাদগ্রস্ততা।
  • ৩. টলারেন্স -- বারবার নেশার বস্তু পেতে চাওয়া এবং যত দিন যাবে তত বেশি ‘পরিমাণে’ বস্তুটি ব্যবহার।
  • ৪. লস অফ আদার ইন্টারেস্ট -- অন্য কোনও কাজকর্ম করতে না চাওয়া।
  • ৫. আনসাকসেসফুল অ্যাটেম্পটস টু কুইট -- নেশার বস্তু থেকে সরে আসার অপারগতা।
  • ৬. ইমপ্রুভ ওর এসকেপ ডিসফোরিক মুড -- বিষাদগ্রস্ততার খপ্পর থেকে পালানোর উপায় হিসেবে নেশা করা।
  • ৭. নেগেটিভ রিপারকাসনস -- বাজে তর্ক করার অভ্যাস, মিথ্যা কথা বলা, সমাজ থেকে পালানোর প্রবণতা।

তা হলে, এ কথা পরিষ্কার যে ইন্টানেটের অতিরিক্ত ব্যবহার আমাদের মধ্যে আনতে পারে আসক্তি। এ বার দেখা যাক আসক্তির প্রভাব কী হতে পারে।

সর্বশেষ সংশোধন করা : 3/4/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate