প্রাক প্রসব সাবধানতা বলতে বোঝায় গর্ভবতী মহিলার স্বাস্থ্য সুরক্ষা সম্পর্কে জ্ঞান ও নিয়মিত ডাক্তারি পরীক্ষা এবং প্রাথমিক স্তরে জটিলতা নির্ণয় ও চিকিৎসার মাধ্যমে প্রসব পূর্ববর্তী অসুস্থতা ও মৃত্যুর হার কমিয়ে আনা। জটিল গর্ভধারণ এবং প্রসবকালীন ঝুঁকিকে চিহ্নিত করার জন্যও প্রসব পূর্ববর্তী সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। এই সাবধানতা গুলি হল :
গর্ভাবস্থা শুরু হয়েছে মনে হলেই প্রসব-পূর্বকালীন চিকিৎসা কেন্দ্রে (অ্যান্টিনাটাল ক্লিনিক) গিয়ে প্রথম বার দেখানো এবং নাম নথিভুক্ত করা উচিত। এ ক্ষেত্রে তাঁকে স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মীর কাছেও যেতে উৎসাহ দেওয়া উচিত। এ ক্ষেত্রে তাঁকে স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মীর কাছেও যেতে উৎসাহ দেওয়া উচিত। গর্ভ ধারণের তিন মাসের মধ্যে অথবা ১২তম সপ্তাহে বা তার আগে প্রথম স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যাওয়ার সঠিক সময়। কিন্তু কোনও গর্ভবতী মহিলা দেরি করে চিকিৎসাকেন্দ্রে নাম নথিভুক্তের জন্য এলেও, অবশ্যই তাঁর নাম নথিভুক্ত করা উচিত এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া উচিত।
কেউ কেউ প্রসবকালীন চিকিৎসাকেন্দ্রগুলিতে নিজেরাই আসেন, আবার অনেকে আসেন না। উভয় ক্ষেত্রেই গোষ্ঠীভিত্তিক বিভিন্ন্ সংস্থা যেমন ‘আশা’-র কর্মীরা, অঙ্গওয়াড়ি কর্মী, ধাই, মহিলা মণ্ডলের সদস্য, স্বনির্ভর গোষ্ঠী, পঞ্চায়েত এবং গ্রামীণ স্বাস্থ্য কমিটির স্বাস্থ্যকর্মীরা অঞ্চলের গর্ভবতী মহিলাদের তালিকা তৈরি করবেন এবং তাঁদের স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দেবেন।
উৎস : পোর্টাল কন্টেন্ট দল
সর্বশেষ সংশোধন করা : 11/14/2019
ভারতের স্বাস্থ্যচিত্রে গর্ভবতী মহিলাদের অবস্থান কো...
গর্ভাবস্থায় কী ভাবে, কোন কোন ক্ষেত্রে শারীরিক পরীক...