২০০৮ সালে গোটা বিশ্বের ১৪ শতাংশ মহিলাই ছিলেন মোটা। মেয়েদের মধ্যে ওজন বাড়ার প্রবণতা যদিও মধ্য বয়সে বেশি দেখা যায়, কিন্তু মোটা হওয়ার সঙ্গে প্রাথমিক ভাবে মেনপজের সম্পর্কের চেয়ে বয়সের সম্পর্কই বেশি। মেনপজের ফলে ইস্ট্রোজেন হরমোনের হঠাৎ করে কমে যাওয়াতে তলপেটের চর্বি বণ্টনে গণ্ডগোল হয়। সব মহিলার মধ্যেই মেনপজ-পরবর্তী জীবনে এই পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। মেনপজ হয়ে গিয়েছে এমন মহিলাদের ক্ষেত্রে তলপেটে চর্বি বাড়ায় ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। এ ছাড়াও মেনপজ হয়ে গিয়েছে এমন মহিলাদের ক্ষেত্রে তলপেটে চর্বি বাড়ায় অন্য বয়সজনিত অসুখ, যেমন সিভিডি, ডিমেনশিয়া, ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে।
মোটা হওয়া কমানোর প্রধান উপায় হল শারীরিক পরিশ্রম, ক্যালোরি নিয়ন্ত্রিত খাদ্যগ্রহণ কিংবা ব্যারিয়াট্রিক সার্জারির মাধ্যমে জীবনযাপন নিয়ন্ত্রিত করা। আকুপাংচার, যোগ, ভেষজ ওষুধের মতো বিকল্প চিকিৎসা মাধ্যমেও ওজন কমানো যায়। গবেষণা প্রমাণ করেছে এমএইচটি চিকিৎসায় টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। সুতরাং চিকিৎসকদের পরামর্শমতো চলে জীবনযাপনকে নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 11/14/2019
মধ্যবয়সের মহিলারা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে প্রমাণ ক...