অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

পাচার হওয়া শিশু

পাচার হওয়া শিশু

নিখোঁজ শিশু বলতে আমরা বুঝি – ১৮ বছরের কম বয়সের একজন মানুষ যার মা-বাবা, অভিভাবক, আইনগত অভিভাবক বা তার ভাল-মন্দ নিয়ে জড়িত লোকেরা তার বর্তমান হদিস, অবস্থান বা ঠিকানা সম্পর্কে অবগত নন। এই নিখোঁজ হওয়া বা অদৃশ্য হওয়ার পেছনে যে কোনও কারণ বা ঘটনাই থাক না কেন, শিশুটিকে নিখোঁজ হিসাবে বিবেচিত হবে এবং তার যত্ন ও সুরক্ষার প্রয়োজন রয়েছে বলে গণ্য করা হবে, যতক্ষণ পর্যন্ত না তার প্রকৃত অবস্থান এবং সুরক্ষা/কুশল-মঙ্গল সুনিশ্চিত করা হচ্ছে।

একটি ১০ বছরের মেয়ে – পূজা। সে তার মা-বাবার সঙ্গে থাকত। তার বাবা ক্ষেত মজুর এবং মা ঘরে কাজ করে। একদিন পূজার মোবাইল ফোনে অচেনা নম্বর থেকে একটি ফোন আসে। তার কয়েকদিন পর আবার মিসড কল। উৎসুক হয়ে পূজা সেই নম্বরে আবার ফোন করে। সেই ফোনগুলি যে ছেলেটি করত, ক্রমে তার সঙ্গে পূজার একটি সম্পর্ক গড়ে উঠল। ছেলেটি তার ভাল ব্যবহারে পূজার মনে স্থায়ী জায়গা করে নিল এবং এই ঘটনার কথা মেয়েটি তার মা-বাবার কাছে গোপন করে রাখল।

একদিন ছেলেটি পূজার সঙ্গে দেখা করতে চাইল। পূজা ও রাজি হয়ে গেল স্কুলের পর দেখা করতে। সে ভেবেছিল যে তাড়াতাড়ি দেখা করেই বাড়ি ফিরে আসবে। কিন্তু ছেলেটি দেখা করতে এল তার বন্ধুদের নিয়ে । তারা পূজাকে কিছু খেতে দিল, যা খেয়ে সে অজ্ঞান হয়ে গেল। জ্ঞান ফিরলে, পূজা নিজেকে আবিষ্কার করল মুম্বাই শহরের এক নিষিদ্ধপল্লীতে। এই ধরনের ঘটনা আমাদের আশে পাশে প্রায় ঘটছে। নিখোঁজ হওয়া এবং পাচার হওয়া দুটি পরস্পরিক সম্পর্কিত ঘটনা — যার একটি থেকে অন্যটির উৎপত্তি।

উদ্বেগজনক কিছু বাস্তব তথ্য

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অনুমান করেছেন যে প্ৰায় ৪৪,০০০ নিখোঁজ হয়ে গেছে ১৯৯৬ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে। ভারতে প্রতি ৮ মিনিটে একটি শিশু নিখোঁজ হয় (ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো, ২০১১)। এই তথ্যগুলি হিমশৈলের চূড়া বলেই বিবেচিত হবে – কারণ অংসখ্য ঘটনাই কোথাও নথিভুক্ত হয় না ।

কয়েকটি সঠিক পদক্ষেপ

পশ্চিমবঙ্গে ইন্টারনেট ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে নিখোঁজ শিশুদের অনুসরণ ট্র্যাকিং ব্যবস্থার প্রচলন।

সুসংহত শিশু সুরক্ষা প্রকল্পের প্রচলন।

জোগান ও চাহিদার শর্তের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত

জোগান

চাহিদা

দরিদ্র

রোজগার ও জীবিকার চাহিদা

রোজকারের সুযোগের অভাব

বাড়ীর কাজের জন্য কম মজুরির লোকের চাহিদা

এলাকা ভিত্তিক উন্নয়নের বৈষম্য

শিল্পায়ন

পারিবারিক মূল্যবোধের অবক্ষয়

ভ্রমণ শিল্পের প্রসার

রাজনৈতিক সংঘর্ষ / প্রাকৃতিক দুর্যোগ

বাণিজ্যিক দেহ ব্যবসার প্রসার

মেয়েদের প্রতি বৈষম্য

বড় শহরের চাকচিক্যের প্রতি টান

বিশ্বায়ন

যোগাযোগ ব্যাবস্থার উন্নতি

শিশু নিখোঁজ হলে

  • ১। সহায়তার জন্য চাইল্ডলাইন পরিষেবার ১০৯৮ নম্বরে ফোন করে সঙ্গে সঙ্গে জানাতে হবে।
  • ২। গ্রাম স্তরের শিশু সুরক্ষা সমিতির সদস্যদের বা ওয়ার্ড স্তরের শিশু সুরক্ষা সমিতির সদস্যদের ঘটনাটির কথা জানাতে হবে।
  • ৩। অবিলম্বে থানায় এফ.আই.আর, নথিভুক্ত করতে হবে।
  • ৪। উৎস কিংবা লক্ষ্য যে কোনও জায়গার থানাতেই এফ.আই.আর, নথিভুক্ত করা যাবে। একমাত্র উৎসস্থলের থানাতেই এফ.আই.আর, নথিভুক্ত করার বাধ্যবাধকতা নেই।

জেলা ভিত্তিক বিন্যাস

শিশুদের নিখোঁজ হওয়ার খবর সব থেকে বেশি জানা যায় যে সব জেলায়।*

সর্বাধিক ঘটনা

দার্জিলিং (উত্তর), মুর্শিদাবাদ(মধ্য), দক্ষিণ ২৪ পরগণা(দক্ষিণ)

সর্বনিম্ন ঘটনা

কোচবিহার(উত্তর), দক্ষিন দিনাজপুর (মধ্য), নদীয়া (দক্ষিণ)

মাঝামাঝি

জলপাইগুড়ি(উত্তর), মালদা এবং উত্তর দিনাজপুর(মধ্য), উত্তর ২৪ পরগণা (দক্ষিণ)

পুলিশের ভূমিকা

  • শিশু নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগই এফ.আই.আর. হিসাবে বিবেচিত ও নথিভুক্ত হবে (বচপন বাঁচাও আন্দোলনের সঙ্গে ইউনিয়ন অফ ইন্ডিয়া ১০.৫.২০১৩)।
  • অপরাধটি পুলিশের হস্তক্ষেপযোগ্য অপরাধ হিসাবে নথিভুক্ত করতে হবে এবং এফ.আই.আর, শুধু জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্টের ধারা নয়, বর্তমানে বলবৎ অন্যান্য আইনের ধারাগুলির উপরও জোর দেবে।
  • ভারতের সুপ্রীম কোর্ট রায় দিয়েছিলেন যে নিখোঁজ শিশুদের সঙ্গে জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্টের ধারা অনুযায়ী ব্যবহার ও আচরণ করতে হবে।
  • প্রতিটি থানায় নূ্যনতম একজন প্যারা-লিগাল ভলান্টিয়ার থাকতে হবে।
  • এই সংক্রান্ত মামলাগুলির তদন্তের তদারকি করবেন অতিরিক্ত সুপারিন্ট্যাডেন্ট/ডেপুটি সুপারিন্ট্যাডেন্ট পদমর্যাদার একজন বরিষ্ঠ আধিকারিক।
  • উদ্ধার হওয়া/খুজে পাওয়া প্রত্যেকটি শিশুর ছবি তুলে সঙ্গে সঙ্গে বিজ্ঞাপিত করতে হবে ।
  • নিখোঁজ হওয়ার (এফ.আই.আর, নথিভুক্ত হওয়ার) চার মাসের মধ্যে শিশুটির খোঁজ না পাওয়া গেলে বিষয়টি মানবপাচার বিরোধী বিভাগে পাঠিয়ে দেওয়া যেতে পারে।
  • পাচারসংক্রান্ত তদন্তের পদ্ধতি অনুযায়ী অনুসন্ধান চালাতে হবে।
  • প্রতিটি শিশু নিখোঁজের অভিযোগ পেলে প্রাথমিকভাবে বিষয়টিকে অপহরণ বা পাচার হিসাবে দেখতে হবে
  • ক্রিমিন্যাল ল অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট ২০১৩ অনুযায়ী ভারতীয় ফৌজদারি দণ্ডবিধি (ইন্ডিয়ান পেনাল কোড) সংশোধিত হয়েছে মানবপাচার সংক্রান্ত অপরাধের বিষয়গুলির জন্য। ধারা ৩৭০ গঠিত হয়েছে পাচারের সংজ্ঞাটি আরও বিস্তুত করার জন্য।

আইনি পদ্ধতি

নিখোঁজ শিশু সংক্রান্ত ঘটনায় মেনে চলতে হয় কিছু আইনি পদ্ধতি। তার কয়েকটি —

  • ১) জেলার পুলিশ সুপার বা মহানগরীর ক্ষেত্রে পুলিশ কমিশনার তার মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় নিখোঁজ শিশু সংক্রান্ত প্রতিটি ঘটনা খতিয়ে দেখবেন।
  • ২) প্রতিটি থানায় একজন নির্দিষ্ট আধিকারিক জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট ২০০০-এর ধারা অনুযায়ী স্পেশাল জুভেনাইল পুলিশ অফিসার হিসাবে কর্তব্যরত থাকবেন।
  • ৩) নিখোঁজ শিশুর অনুসন্ধান এবং উদ্ধারের কাজে চাইল্ডলাইনের অংশ গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
  • ৪)ডি.এল.এস.এ একটি দল হিসাবে গঠিত হবে – যার মধ্যে একজন আইনজীবী এবং একজন সমাজকর্মী থাকবেন পুলিশের সঙ্গে তদন্তের অগ্রগতি তদারক করার জন্য।
  • ৫)জেলা স্তরে নিখোঁজ শিশু সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করবে ডি.এল.এস.এ।

নিখোঁজ শিশু অনুসরণ বা ট্রাক করার জন্য ইন্টারনেট পোর্টাল

নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক ন্যাশনাল ইনফরমেটিক সেন্টারের কারিগরী সহযোগিতায় দেশের মধ্যে নিখোঁজ ও ঝুঁকিপ্রবণ শিশুদের অনুসরণ বা ট্র্যাক করার জন্য একটি তথ্যপ্রযুক্তি ভিত্তিক ব্যবস্থা প্রণয়ন করেছেন। এই ব্যবস্থাটি কেন্দ্রীয় সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় রূপায়িত সুসংহত শিশু সুরক্ষা প্রকল্পের একটি বিভাগ যার মূল লক্ষ্য হল প্রতিকূল পরিস্থিতিতে যে সব শিশুরা বসবাস করে, তাদের অবস্থার উন্নতি ঘটানো।

পশ্চিমবঙ্গে এই পোর্টালটির সফল পরীক্ষার পর, সারা দেশে এটি ২০১২-১৩ সাল থেকে রূপায়িত হয়। এই পোর্টালটির মধ্যে (যার পোশাকি নাম ট্র্যাক চাইল্ড) যে কোনও মুহুর্তে নিখোঁজ ও খুঁজে পাওয়া শিশু সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য ধরা থাকে এবং সামগ্রিকভাবে চাইল্ড কেয়ার ইনস্টিটিউটগুলিতে (CCI) বসবাসকারী শিশুদের উন্নয়নের তথ্যও দিতে পারে।

উদ্দেশ্য

  • নিখোঁজ শিশুদের সময়মত অনুসরণ নিশ্চিত করা।
  • খোঁজ শিশুদের প্রত্যপণ ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করা।
  • চাইল্ড কেয়ার ইন্সটিটিউটগুলিতে (CCI) বসবাসকারী শিশুদের সঠিক যত্ন ও উন্নয়ন নিশ্চিত করা।
  • এই পুরো ব্যবস্থায় অংশগ্রহণকারী সংগঠনগুলির কাজের সুবিধার্থে একটি কাঠামো প্রতিষ্ঠা করা।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নির্দেশ/সুপারিশ

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন নিখোঁজ শিশুদের বিষয়ে কতকগুলি নির্দেশ/সুপারিশ করেছেন। সেগুলি হল –

  • কালবিলম্ব না করে শিশুর নিখোঁজ হওয়া নথিভুক্ত করা।
  • দ্রুত গোয়েন্দা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া।
  • গ্রাম পঞ্চায়েত নিজেদের এলাকায় শিশু নিখোঁজ হওয়া
  • সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য নথিবদ্ধ করে সংরক্ষণ করবে।
  • শিশু ফিরে এলে সেই সংক্রান্ত তথ্য আইনরক্ষাকারী/ পুলিশ দফতরে সময়মত জানিয়ে দেবে।

জেনে রাখা জরুরী

পশ্চিমবঙ্গ The West Bengal JJ Rules, 2007, Rule অনুযায়ী প্রতিটি জেলায় একটি করে স্পেশাল জুভেনাইল পুলিশ ইউনিট থাকা আবশ্যক। এছাড়াও উক্ত আইন মোতাবেক প্রতিটি থানায় একজন নির্দিষ্ট চাইল্ড ওয়েলফেয়ার অফিসার বা শিশু কল্যাণ আধিকারিক কর্তব্যরত থাকবেন। তাঁর দায়িত্ব থাকবে কোনও শিশুর যত্ন ও সুরক্ষার প্রয়োজন বা আইনের সঙ্গে সংঘাতে লিপ্ত শিশুদের কেস গুলিকে পরিচালনা করবে। স্পেশাল  জুভেনাইল পুলিশ নিখোঁজ শিশুকেউদ্ধার করবে,তারাই শিশুটির নুন্যতম খাদ্য, পোশাক, ওষুধ, ইত্যাদির চাহিদা মেটাবে এবং তার সঙ্গে শিশু বান্ধব ব্যবহার করবে।

স্পেশাল জুভেনাইল পুলিশ ইউনিটের গঠন

রাজ্যের প্রধান

ইন্সপেক্টর জেনারেল (রাজ্যে জুভেনাইল সংক্রান্ত সব বিষয়ে দায়িত্ব প্রাপ্ত)।

জেলার প্রধান

জেলার পুলিশ সুপার বা মহানগরীর ক্ষেত্রে পুলিশ কমিশনার।

জেলা স্পেশাল জুভেনাইল পুলিশ ইউনিট

  • একজন ইন্সপেক্টর বা সাব-ইন্সপেক্টর পদমর্যাদা সম্পন্ন শিশু সুরক্ষা আধিকারিক (জুভেনাইল বা চাইল্ড প্রোটেকশন অফিসার)।
  • নুন্যতম একজন মহিলা কনস্টেবল।
  • শিশু কল্যাণ নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন দুইজন বেতনভোগী সমাজ কর্মী যাদের মধ্যে একজন মহিলা।
  • একজন সহায়তাকারী।

থানা

জুভেনাইল বা চাইল্ড প্রোটেকশন অফিসার।

স্পেশাল জুভেনাইল পুলিশ ইউনিটের কাজের ক্ষেত্রে কিছু বিধি নিষেধ

কোনও কন্যা শিশু (জুভেনাইল) কে পুলিশ হেফাজতে কখনই রাখা যাবে না কিংবা সূর্যাস্ত-সূর্যোদয়ের মধ্যের সময়ে তাকে থানার ভেতরে রাখা যাবে না। যদি অত্যন্ত জরুরি অবস্থায় কোনও কন্যা শিশু (জুভেনাইল)-কে থানায় রাখতে হয়, তাহলে তাকে কোনও মহিলা আধিকারিকের দেখাশোনায় রাখতে হবে।

ফৌজদারি দণ্ডবিধির ধারা ২৭৩ অনুযায়ী প্রাপ্তবয়স্কের এবং জুভেনাইলদের একত্রে শুনানি আয়োজন করা যাবে না। সেই কারণে পুলিশ কোনও আইনভঙ্গের জন্য প্রাপ্তবয়স্কের সঙ্গে কোনও জুভেনাইলের নামে চার্জশিট দাখিল করতে পারবে না। (জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট ২০০০-এরা ধারা ১৮)।

তথ্য যাচাই করার সময় কোনও জুভেনাইলের সম্পর্কে রূপ দাখিল না করা। কোন সময়ে জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্টের আওতায় বিবেচনাধীন থাকার কারণে জুভেনাইলের সম্পর্কে বরূপ রিপোর্ট দাখিল না করা বা সেই কারণে তাকে অযোগ্য ঘোষণা করা থেকে বিরত থাকা (জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট ২০০০-এর ধারা ১৯) ।

পরিচয় প্রকাশের নিষেধাজ্ঞা আইনের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত কোনও শিশুর নাম এবং পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না। (জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট ২০০০-এর ধারা ২১)।

হাতকড়া বা শেকল ব্যবহার করা যাবে না। কোন শিশু বা জুভেনাইলকে হাতকড়া বা শেকল পরানো যাবে না, তাদের থানার লকাপেও রাখা যাবে না।

শিশুর কাছ থেকে কোনও তথ্য আদায়ের জন্য কোনও রকমের অত্যাচার বা হয়রানি করা যাবে না।

জুভেনাইল বা অপ্রাপ্তবয়স্ক বয়সে সংগঠিত কোনও অপরাধের দায় প্রাপ্ত বয়স্ক অবস্থায় কোনও অপরাধের জন্য গ্রেফতারের সময় তার বিরুদ্ধে ধরা হবে না।

লেখকঃ নৈঋতা বন্দ্যোপাধ্যায় কো-অর্ডিনেটর, চাইল্ড প্রোটেকশন রিসোর্স সেন্টার, সিনি

* The Hidden Trap: A mapping study on missing children in 10 districts of West Bengal: Study by CINI

তথ্য সংকলনঃ পঞ্চায়েতী রাজ, মে ২০১৬ সংখ্যা

সর্বশেষ সংশোধন করা : 3/31/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate