ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থাগুলি যে পদ্ধতিতে চাষিদের টাকা ধার দেয়, তাতে বাণিজ্যিক ফসল উৎপাদন কার্যত অসম্ভব। ফলে, কৃষকদের আয়ও বাড়ে না তেমন। এই সমস্যার মোকাবিলা করে বিকল্প পথের সন্ধান করলেন পাঁচ অর্থনীতিবিদ পুষ্কর মৈত্র, দিলীপ মুখোপাধ্যায়, অ্যালবার্টো মোট্টা ও সুজাতা ভিসারিয়া ও সন্দীপ মিত্র। লিখছেন ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিক্যাল ইনস্টিটিউটের অর্থনীতির শিক্ষক সন্দীপ মিত্র।
এখানে কোন কোন প্রতিষ্ঠান কি ঋণ প্রতিদান করছে জানানো হয়েছে এখানে।
২০১৫-১৬ অর্থবর্ষে কৃষিঋণের উর্ধ্বসীমা এক ধাক্কায় ৫০ হাজার কোটি টাকা বাড়িয়ে ৮.৫ লক্ষ কোটি টাকা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।