রঙিন বা বাহারি মাছ রাখা/পোষা খুব জনপ্রিয় সখের মধ্য একটি। বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে মাছ রাখা জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং বিশ্বের অনেক উন্নতশীল বাজারে এর জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। রঙিন মাছ রাখার এই ক্রমবর্ধমান উত্সাহের ফলে বিশ্বে রঙিন মাছের ব্যবসাও স্থিতিশীল হয়েছে। খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্য অনুযায়ী (২০০৪) রঙিন মাছের রফতানিলব্ধ ব্যবসা থেকে বিদেশি মুদ্রা আয়ের পরিমাণ হল ২৫১০ লক্ষ মার্কিন ডলার এবং ৬০ শতাংশেরও বেশি রফতানি হয় উন্নতশীল দেশের পরিবারবর্গের কাছ থেকে। বিশ্বের রঙিন মাছের ব্যবসায় পাইকারি মূল্য মার্কিন ডলারের হিসাবে ১০০ কোটি যেখানে খুচরা মূল্যের পরিমাণ মার্কিন ডলারের হিসাবে ৬০০ কোটি। সমগ্র বাণিজ্য ও আনুষঙ্গিক বস্ত্র ও মাছের খাদ্যসমেত মোট মূল্যের পরিমাণ ১৪০০ কোটি ডলার, প্রায় ২৫০০ প্রজাতির অধিক মাছ এই ব্যবসায় ব্যবহার হয় ৩০–৩৫টি প্রজাতির মিষ্টি জলের মাছ বাজারে বিশেষ ভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে। এই ব্যবসার ক্রমোন্নতির হার ৮ শতাংশ এবং আরও অনেক উন্নতির সম্ভাবনা উপস্থাপিত করছে।
বিশ্বের এই রঙিন মাছের ব্যবসায় ভারতের অংশ খুবই কম এবং বর্তমানে ভারত থেকে রঙিন মাছ রফতানির ক্ষেত্রে প্রকৃতি থেকে আহরণ করা প্রজাতির মাছই বিস্তার লাভ করেছে। ভারতবর্ষে রঙিন মাছ চাষের সঙ্গে রয়েছে বিদেশি প্রজাতির মাছের প্রজনন এবং এই কাজকর্ম মত্স্য বিভাগের একটি ক্ষুদ্র অংশ চলছে। ভারতবর্ষ বিভিন্ন সম্পদের দ্বারা সমৃদ্ধ যথা — উপযুক্ত আবহাওয়া, জলসম্পদ এবং লোকবল। এই সমৃদ্ধ/দক্ষ লোকবলকে অতি সহজেই রঙিন মাছের প্রজননের কারিগরি বিষয় প্রশিক্ষণ দেওয়া যেতে পারে এবং দ্রুত বর্ধনশীল ঘরোয়া বাজারও।
উপরন্তু রঙিন মাছ চাষের একটা প্রকল্পের খরচ খাওয়ার মাছ চাষের প্রকল্পের খরচ থেকে অনেক বেশি। অতএব এই বিভাগ গ্রাম ও শহরের পরিবারবর্গের আয় বাড়ানোর এবং অন্তর্দেশীয় বাণিজ্যের সঙ্গে সংযুক্তির ভালো সুযোগ আছে। ভারতবর্ষের বেশির ভাগ পুকুরে প্রজনন করানো/করা রঙিন মাছ পাওয়া যায় ছোট/ক্ষুদ্র সংস্থা থেকে অথবা বাড়ির সংলগ্ন উঠোনের প্রজনন কেন্দ্র থেকে। কিন্তু যথাযথ পরিকাঠামো তথা অপিরহার্য সহায়ক বস্তু যথা — যথাযথ খাদ্য, ভালো মানের প্রজননক্ষণ মাছ ইত্যাদির জোগান ঠিকমতো না থাকায় এই প্রজনন কেন্দ্রগুলি বিভিন্ন প্রজাতির বাহারি মাছ উত্পাদন করতে পারে না আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা অনুযায়ী। রঙিন মাছের এই সংগঠিত ব্যবসা নিশ্চিত ভাবে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহের উপর নির্ভরশীল এবং প্রচুর পরিমাণ মাছের প্রজননের মাধ্যমে এটা সম্ভব হবে।
এই প্রসঙ্গে সমুদ্রজাত পণ্য রফতানি সংস্থা (দ্য মেরিন প্রডাক্টস এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি সংক্ষেপে এমপিডিইএ) বিদেশে রফতানিযোগ্য রঙিন মাছের শাখা উন্নয়নের জন্য এক গুচ্ছ প্রকল্প চালু করেছে।
রঙিন মাছের প্রজনন — প্রকল্প অনুযায়ী অনেক সংখ্যক নতুন রঙিন মাছের প্রজনন কেন্দ্র তৈরি করা এবং পুরনো প্রজনন কেন্দ্রগুলি সম্প্রসারণ করা। উত্পাদন ক্ষমতা ও টাকা বিনিয়োগের পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে এই সমস্ত প্রজনন কেন্দ্রগুলিকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
প্রজনন কেন্দ্রের ধরন |
গ্রেড - ১ |
গ্রেড - ২ |
গ্রেড - ৩ |
বিবরণ |
অতি ক্ষুদ্র একক বৃন্দ -- এক সঙ্গে অন্তত ১০টি একক স্থাপন করা। |
ব্যক্তিগত একক স্থাপনের মাধ্যমে ক্ষুদ্র একক স্থাপন। |
ব্যক্তিগত একক স্থাপনের মাধ্যমে বৃহৎ একক স্থাপন। |
আকাঙ্খিত কাজের ধরন |
১) গ্রেড – ২ ও গ্রেড – ৩-এ উত্পাদিত মাছের ধানিপোকাকে বড় করা। ২) সরাসরি বাচ্চা দেওয়া এবং ডিমপাড়া মাছের মধ্যে সহজসাধ্য প্রজননক্ষম মাছের প্রজনন করা। |
রঙিন মাছের প্রজনন ও বিক্রয়যোগ্য মাপের মাছ তৈরি করা এবং উদ্ধৃত উত্পাদিত মাছের চারা গ্রেড – ১তে অন্তর্গত একককে সরবরাহ করা। |
১) ডিসকাস, কইকার্প এশিয়ান অ্যারোয়ানা ইত্যাদির মতো দামি মাছ, সামুদ্রিক বাহারি মাছ এবং বিভিন্ন প্রজাতির মিষ্টি জলের বাহারি মাছের প্রজনন। ২) উদ্ধৃত উত্পাদিত মাছের চারা গ্রেড – ১-এর অন্তর্গত একককে সরবরাহ করা। |
আর্থিক সহায়তা দেওয়ার পরিমাণ |
৭৫,০০০ টাকা প্রতি প্রজনন এককের জন্য। |
২ লক্ষ টাকা প্রতি এককের জন্য। |
৭.৫ লক্ষ টাকা প্রতি এককের জন্য |
আর্থিক সাহায্যের ঊর্ধ্বসীমা তিনটি প্রজনন এককের জন্য মোট প্রকল্প ব্যায়ের (১ নং সংযুক্তি মোতাবেক) ৫০ শতাংশ অথবা নির্দিষ্ট অনুদান পরিমাণের মধ্যে যেটা কম হবে।
ক্রমিক নং |
প্রয়োজনীয় উপাদান |
বিবরণ |
অনুদানের হার |
গ্রেড – ১ এ অনুদানের ঊর্ধ্বসীমা (টাকা) |
গ্রেড – ২ এ অনুদানের ঊর্ধ্বসীমা (টাকা) |
গ্রেড – ৩ এ অনুদানের ঊর্ধ্বসীমা (টাকা) |
---|---|---|---|---|---|---|
১ |
সিমেন্ট জলাধার |
জলাধার ও উপরের জলাধারসহ সিমেন্টের চৌবাচ্চা |
২.০০ টাকা প্রতি লিটার জল ধারণের ব্যবস্থার জন্য |
৩০,০০০ |
৫,০০০ |
৯০,০০০ |
২ |
কাচের চৌবাচ্চা/ অ্যাকোয়ারিয়াম |
অ্যাকোয়ারিয়ামের স্ট্যান্ড সহ অ্যাকোয়ারিয়াম |
৫.৫০ টাকা প্রতি লিটার জল ধারণের ব্যবস্থার জন্য |
১১,০০০ |
৪১,২৫০ |
১,৮১,৫০০ |
৩ |
জল সরবরাহের উপাদান সমূহ |
জলের পাইপ, হোস এবং সংযোজন ব্যবস্থা |
— |
৫,০০০ |
১০,০০০ |
২০,০০০ |
৪ |
বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম |
মোটর, পাম্প, ওয়ারিং দ্রব্যাদি, লাইট এবং সংযোজন ব্যবস্থা, জেনারেটর, ইনভার্টার, ডিপফ্রিজার, রেফ্রিজারেটর, এ সি, গরম বাতাসের উনুন, জলে ভাসানো ইলেকট্রিক হিটার, ইলেকট্রিক পাখা। |
— |
১০,০০০ |
৩২,৫০০ |
১,০০,০০০ |
৫ |
জল শোধনের যন্ত্রাদি |
জৈবিক, রাসায়নিক ও ভৌত ফিল্টার |
— |
৫,০০০ |
১৭,৫০০ |
৫০,০০০ |
৬ |
জলের চৌবাচ্চা স্থাপনের জন্য ঘর তৈরি করা |
উপরের জলাধার ছাড়া শুধু মাত্র কাঠানো সিমেন্ট ও ইটের দেওয়াল, অ্যাসবেসটস, লোহা, সিমেন্টর ছাদ ইত্যাদি করা যাবে। |
৪০০ টাকা প্রতি বর্গ ফুটে |
৫,০০০ |
২০,০০০ |
২,৫০,০০০ |
৭ |
জীবনদায়ী সরঞ্জাম |
অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র, বায়ু সঞ্চালন যন্ত্র, বায়ুর চাপ নিয়ন্ত্রণ, বায়ু প্রবাহক যন্ত্র, ছাউনির জাল এবং চৌবাচ্চা থেকে মাছ তোলার জাল, হাত জাল, প্যাক করার যন্ত্র, অনুবীক্ষণ যন্ত্র, অম্লত্ব, গাঢ়ত্ব ও লবণাক্ত মাপার যন্ত্র। |
— |
১০,০০০ |
৩০,০০০ |
৭৫,০০০ |
অনুদানের ঊর্ধ্বসীমা |
|
৭৫,০০০ |
২,০০,০০০ |
৭,৫০,০০০ |
রঙিন মাছের প্রজনন কেন্দ্র স্থাপনের জন্য এমপিডিইএ কর্তৃক আর্থিক সহায়তা পাওয়ার ৫টি পদক্ষেপ অতিক্রম করতে হবে।
প্রকল্প ভোক্তা রঙিন মাছের প্রজনন কেন্দ্র স্থাপনের জন্য অগ্রিম অনুমোদনের নির্ধারিত ফর্ম (সংযুক্তি –২) যথাযথ ভাবে পূরণ করে এমপিডিইএ-র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেবেন এবং সঙ্গে নিন্ম বর্ণিত প্রমাণপত্রগুলিও দিতে হবে।
প্রাথমিক আবেদনপত্র পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট রাজ্যের জন্য পরিকল্পনার দায়িত্বে থাকা পরিচালক/এমপিডিইএ প্রাথমিক ভাবে তদন্ত করবেন দরখাস্তকারীর স্বাভাবিকতা/সত্যতা নির্ণয়ের যিনি নথিভুক্ত হয়ে আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে রঙিন মাছের প্রজনন কেন্দ্র স্থাপন করবেন। এটা প্রধানত করা হয় প্রজননক্ষম মাছের মালিকানা ও এ সব মাছের জন্য পরিকাঠামোর ব্যবস্থা নির্ণয়ের জন্য।
যদি দরখাস্তকারীগণ প্রাথমিক দরখাস্তে থাকা শর্তগুলি সন্তুষ্ট করতে পারেন তা হলে তাঁদের নথিভুক্ত করে একটা নম্বর দিয়ে অগ্রিম অনুমোদন দেওয়া হবে। নথিভুক্তিকরণের নম্বর ০০১ থেকে শুরু হবে। তবে তার আগে নির্ধারিত কোড বসবে। উদাহরণস্বরূপ আরসি বিজয়ওয়াড়ার প্রথম নথিভুক্তি নম্বর হবে আরসি ভিডিএ – জি ১ – ০০১। প্রাথমিক বাছাবাছির পরে দরখাস্তকারীদের একটা প্রশিক্ষণে ডাকা হবে। সফলতার সঙ্গে প্রশিক্ষণ শেষ করার পরে ইউনিট স্থাপনের জন্য প্রকল্প ভোক্তাকে অগ্রিম অনুমোদন দেওয়া হবে।
প্রকল্পভোক্তা এমপিডিইএ থেকে অগ্রিম অনুমোদন পাওয়ার পর ইউনিট স্থাপনের কাজ শুরু করতে পারেন। কিছু সংখ্যক চৌবাচ্চা তৈরি হওয়ার পর প্রজননক্ষম মাছ --- তিনি যে সব প্রজাতির মাছের প্রজনন করাতে ইচ্ছুক, সেই মতো সংগ্রহ করে স্থানীয় পরিবেশের সঙ্গে ধাতস্ত করাতে হবে যাতে ইউনিটের কাজকর্ম শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রজননের কাজ শুরু করা হয়। প্রকল্পভোক্তারা যেন তিন মাসের মধ্যে গ্রেড - ১ এবং গ্রে – ২-এর কাজ এবং ছয় মাসের মধ্যে গ্রেড – ৩-এর কাজ শেষ করেন। এমপিডিইএ থেকে অগ্রিম অনুমোদনে বর্ণিত নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে যদি কাজ শেষ না হয় এবং প্রকল্পভোক্তা যদি লিখিত আবেদন করেন তবে অফিসের দায়িত্বে থাকা কর্তৃপক্ষ এক বারের জন্য সময়সীমা বাড়াতে পারেন। উদ্যোগপতি নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মূল দরখাস্ত সংযুক্তি ৩-এ বর্ণিত মতো জমা দিতে পারেন।
উদ্যোগপতি/প্রকল্পভোক্তাকে যথাযথ ভাবে পূরণ করে মূল দরখাস্ত ২ কপি নিম্নলিখিত প্রমাণপত্র সহ জমা দিতে হবে ---
মূল দরখাস্তের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাওয়ার পর নিম্নবর্ণিত কমিটির সদস্যবৃন্দ, উপ অধিকর্তা/আঞ্চলিক আধিকারিক/সহ অধিকর্তা/উচ্চ বর্গীয় গবেষণা/উচ্চ বর্গীয় গবেষক কোর্ডিনেটর (সভাপতি)/প্রকল্প প্রবন্ধক (ওএফডি) (আহ্বায়ক) এবং মত্স্য দফতরের (সদস্য) মূল দরখাস্ত পরীক্ষা করে অনুমোদন দেবেন। কমিটি বা কমিটির দ্বারা দায়িত্ব ন্যস্ত আধিকারিকগণ প্রকল্প পরিদর্শন করবেন এবং দরখাস্ত দেওয়া তথ্য এবং ইউনিটে সুযোগসুবিধা যাচাই করবেন।
আর্থিক সহায়তার পরিমাণ প্রতি ইউনিটে খরচের উপর ভিত্তি করে হিসাব করা হবে। অন্যথায় গ্রেড প্রতি প্রজনন ইউনিটের নির্ধারিত আর্থিক সহায়তার ঊর্ধ্বসীমা ভিত্তি করে করা যাবে, অগ্রিম অনুমোদন দেওয়ার পর সে সব সুযোগসুবিধা সৃষ্ট হবে তার উপর ভিত্তি করে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য বিবেচিত হবে।
মূল দরখাস্ত এবং নির্ধারিত কাগজপত্র যা বিশেষজ্ঞ কমিটি সুপারিশ করেছেন প্রধান কার্যালয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ ও চূড়ান্ত মজুরীকরণের জন্য পাঠানো হবে। আর্থিক সহায়তার অনুমোদন সংশ্লিষ্ট আরও/এসআরও/আরসি/এসআরসি-দের নিকট প্রধান কার্যালয় থেকে জানানো হবে এবং মঞ্জুরীকৃত এই উপভোক্তার নামে চেক/ড্রাফট তৈরি করে সংশ্লিষ্ট আরও/এসআরও-এর কাছে পাঠানো হবে। যদি প্রকল্পভোক্তা ব্যাঙ্কে ঋণ গ্রহণ করে থাকেন তবে আর্থিক সহায়তা ব্যাঙ্কের লোন অ্যাকাউন্টে সরাসরি ভাবে পাঠানো যেতে পারে যদি প্রকল্পভোক্তা/ব্যাঙ্ক লিখিত ভাবে অনুরোধ করেন।
আর্থিক সহায়তার মঞ্জুরীর পাকাপাকি খবর পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট আধিকারিকগণ – আরও/এসআরও/আরসি/এসআরসি চুক্তিপত্রের খসড়া যেটা কার্যকর করা হবে সেটাকে সহায়তা দেওয়ার আগে সম্পাদন করার জন্য পাঠাতে পারেন। একটা স্ট্যাম্প দেওয়ার রসিদও নিতে হবে এবং প্রধান কার্যালয়ে এর সঙ্গে পাঠাতে হবে।
উপরিউক্ত নির্দেশনামা আরসি/এসআরসি এবং আরও/এসআরও -তে জমা নেওয়া সব দরখাস্তের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এমপিডিইএ সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে পদ্ধতি খুবই স্বচ্ছ এবং উত্সাহী প্রকল্পভোক্তার উচিত সংশ্লিষ্ট রাজ্যের আরসি/এসআরএস অথবা আরও/এসআরও-এর সঙ্গে যোগাযোগ করা। কোনও তদারকি/দালাল গ্রাহ্য করা হয় না।
সূত্র : ভারতের রঙিন বিপ্লব, সমুদ্রপণ্য রফতানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়, ভারত সরকার
সর্বশেষ সংশোধন করা : 11/24/2020