এখানে আলু চাষ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
এ যুগে কৃষি কাজেও রয়েছে প্রতিযোগিতা। আজ কৃষকরা একই জমিতে একই সঙ্গে দু-তিনটি ফসল চাষ করে। ব্যাপক সাফল্য পাচ্ছেন।
ওল চাষের খুঁটিনাটি
ফুলকপি ও বাঁধাকপি সংক্রান্ত আলোচনা করা হয়েছে এখানে।
উন্নত জাতের করলা চাষ
কাঁকরোল একটি জনপ্রিয় সবজি। এটি গ্রীষ্মকালে চাষ করা হয়। এদের স্ত্রী পুরুষ ফুল আলাদা গাছে জন্মে। কাঁকরোল গাছ কন্দমূল উৎপন্ন করে যায় সাহায্যে মূলত বংশবিস্তার করে।
শীতকালীন সবজিগুলোর মধ্যে গাজর একটি। এ ফসলটি সারা বছর হলেও শীতে ফলন দেয় বেশি। অন্যান্য সময়ে এর ফলন হয় কম। তাই শীতকালীন সবজি হিসেবে গাজর যেমন পরিচিত তেমন জনপ্রিয়ও বটে।
ঝিঙ্গা পশ্চিমবঙ্গের একটি জনপ্রিয় গ্রীষ্মকালীন সবজি। এর প্রতি ১০০ গ্রাম ভক্ষণযোগ্য অংশের মধ্যে রয়েছে ০.৫ গ্রাম প্রোটিন, ৩৩.৬ মাইক্রো গ্রাম বিটা-ক্যারোটিন, ৫ মিগ্রা ভিটামিন সি, ১৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ২৭ মিলিগ্রাম ফসফরাস।
এখানে শীতকালীন সবজি টমেটোর চাষ এবং তার পোকা ও রোগ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
ডাটা অন্যতম গ্রীষ্মকালীন সবজি।
এখানে ঢেঁড়শ চাষ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
পটোল পশ্চিমবঙ্গে একটি জনপ্রিয় সবজি। এটি সারা বছরই কমবেশি পাওয়া যায়। পটোল উৎপাদনের জন্য পশ্চিমবঙ্গের সব জেলাই মোটামুটি উপযোগী। আয়-ব্যয়ের বিবেচনায় এটি অত্যন্ত লাভজনক একটি ফসল। হেক্টর প্রতি প্রায় এক-সোয়া লাখ টাকা লাভ হয়।
পালং শাক কমবেশি প্রায় সবারই প্রিয়।
বাঙালির ভোজন বিলাসিতার পৃথিবীজুড়ে খ্যাতি রয়েছে। আর ভোজন বিলাসিতায় নানাবিধ মসলার সমন্বয়ে রন্ধনশৈলীর উপস্থাপনা যে কোনো মানুষের মন জয় করে নিতে এতটুকু সময় লাগে না।
এখানে সব মরশুমের সবজি বেগুনের চাষ এবং তার পোকা ও রোগ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আমাদের দেশে প্রায় সব অঞ্চলেই বিভিন্ন ধরণের শাকসবজির চাষ করা হয়। শাকসবজির মধ্যে মিষ্টি কুমড়া হচ্ছে অন্যতম।
মুলো একটি পুষ্টিকর সবজি হলেও অনেকেই মুলো খতে পছন্দ করেন না। মুলোতে প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন তথা ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম ও লৌহ রয়েছে।
আমাদের দেশে অনেক ধরনের লাউ চোখে পড়ে। ফলের আকার-আকৃতি ও বর্ণের কারণে বিভিন্ন জাত নির্ণয় করা যায়।
শশা পশ্চিমবঙ্গ এ ব্যাপক ভাবে চাষ হচ্ছে এবং সারা বছরই বাজারে পাওয়া যায়।