কম্পিউটারের পর্দার একেবারে নীচের দিক থেকে দ্বিতীয় যে অনুভূমিক স্তম্ভটি দেখা যায়, সেটিকেই বলে স্ট্যাটাস বার। এটি যে উইন্ডো নিয়ে কাজ করা হচ্ছে, সেটি কত দূর পর্যন্ত খোলা হয়েছে বা কী অবস্থায় রয়েছে, তা জানিয়ে (৩.৪ নম্বর ছবিটি লক্ষ্য করলে বোঝা যাবে)।
কম্পিউটারের পর্দার একেবারে নীচে যে অনুভূমিক স্তম্ভটি দেখা যায়, সেটিকেই বলে টাস্ক বার।এই বারটিতে স্টার্ট বোতাম, ঘড়ি ও যদি কোনও উইন্ডো খুলে কাজ করা হয়, তা হলে তার নাম দেখা যায় (৩.৪ নম্বর ছবিটি লক্ষ্য করলে বোঝা যাবে)।
কম্পিউটারের পর্দায় কোনও উইন্ডো খোলা হলে তার চার পাশ ঘিরে থাকে সীমানা বা বর্ডার। একেই বলা হয় উইন্ডো বর্ডার (৩.৬ নম্বর ছবিটি লক্ষ করলে বোঝা যাবে)। এই বর্ডারের সাহায্যে উইন্ডোটির আকারের পরিবর্তন করা যায়। উইন্ডোটিকে শুধু লম্বায়, কিংবা শুধু চওড়ায় অথবা এক সঙ্গে উভয় দিকে বাড়ানো বা কমানো যায়। যে হেতু প্রতিটি উইন্ডোই আয়তাকার, তাই প্রত্যেক উইন্ডোতে দৈর্ঘ্য বরাবর দু’টি বর্ডার এবং প্রস্থ বরাবর দু’টি বর্ডার থাকে। উইন্ডোটিকে পাশের দিকে অর্থাৎ ডান বা বাঁ দিকে বাড়াতে বা কমাতে হলে প্রস্থ বরাবর (উল্লম্ব) বর্ডারের ওপর মাউস পয়েন্টারটিকে নিয়ে যেতে হবে এবং মাউসের বাঁ দিকের বোতামটি চেপে ধরে ড্র্যাগিং নামক পদ্ধতি অনুসরণ করে উইন্ডোটিকে টেনে বাড়াতে হবে বা কমাতে হবে। একই ভাবে উইন্ডোটিকে উপর বা নীচের দিকে বাড়াতে বা কমাতে হলে মাউস পয়েন্টারটিকে দৈর্ঘ্য বরাবর (অনুভূমিক) বর্ডারের ওপর নিয়ে যেতে হবে এবং ড্র্যাগিং পদ্ধতিতে বাড়াতে বা কমাতে হবে। আবার ব্যবহারকারী যদি একই সঙ্গে উইন্ডোটিকে লম্বা ও চওড়ায় বাড়াতে বা কমাতে চান, তা হলে সংশ্লিষ্ট উইন্ডোটির চারটি কৌণিক বিন্দুর যে কোনও একটিতে মাউস পয়েন্টারটিকে নিয়ে গিয়ে একই পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।
সূত্র : কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, আই আই আই এম
সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/28/2020