শিশুদের স্টেশনারি দ্রব্য অর্থাৎ খাতা, পেন, পেনসিল নেই। আর এর অভাবে তাদের পড়াশোনাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
মিড–ডে মিল চালুর আগে অনেক শিশু খালি পেটে স্কুলে আসত। তারা ভাবত কখন তারা বাড়ি গিয়ে দু’মুঠো খাবে।
এর সঙ্গে যুক্ত যে বিভিন্ন প্রশাসনিক ও সামাজিক সমস্যা আছে সেগুলো শিক্ষকদের লেখায় উঠে আসে।
অনেক অভিভাবকই নাকি পাঁচ বছরের আগে তাঁদের শিশুদের ভর্তি করছেন। তাঁরা ভাবছেন শিশুরা পড়ুক বা না পড়ুক পেট ভরে খাবার তো পাবে।
ছাত্রছাত্রী বই না পাওয়ার জন্য পড়াশোনায় বিঘ্ন ঘটছে।
তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি ছাত্র এবং সকল ছাত্রীকে পোশাক দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সাধারণ স্তরের ছাত্ররা তা হলে কী দোষ করল?
পোশাকের বিভেদ শিশুর মনেও এনে দেয় বিভেদ।
মিড–ডে মিলের মতো গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি ভালো ভাবে চালাতে গেলে এই সব প্রশাসনিক সমস্যার অতি দ্রুত মীমাংসা হওয়া দরকার।
একটি শিশু যে বিদ্যালয় থেকে পালিয়ে যেত, সে আটকে গেল শুধুই স্কুলের খাবার খাওয়ার জন্য।