প্রতিটি শ্রেণির জন্য পৃথক শ্রেণিকক্ষ থাকলে সব চেয়ে ভাল হয়। লিখছেন মালদার চিরাহুরি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক দেবদুলাল বিশ্বাস।
পড়াতে গিয়ে যে সব সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন তা মেটাতে কিছু আন্তরিক পরামর্শ দিয়েছেন জলপাইগুড়ির সিঙ্গিমারী এস সি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক অভিজিৎ পাল।
অনিয়মিত উপস্থিতি, অভিভাবকদের উদাসীনতায় কিছু ঘাটতি থাকছে। কিন্তু আমাদের দায়বদ্ধতা, আগ্রহ ও নিষ্ঠায় একে অতিক্রম করার প্রয়াস নিয়েছি। লিখছেন মুর্শিদাবাদের ৩৮, রাজপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক অম্বুজাপদ রাহা।
স্কুলের বাউন্ডারি নেই; যার জন্য গ্রামে যাই ঘটনা ঘটুক স্কুলের পড়ুয়ারা হুড়হুড় করে বেরিয়ে আসে। লিখছেন পুরুলিয়ার ভাদসা নিম্ম বুনিয়াদী বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা ছবি মাহাতো।
আমরা তাদের পাঠদান করব সেই ভাবে তারা গড়ে উঠবে। নীরস পাঠদান করা যাবে না। লিখছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার পার্বতীপুর উত্তর মহেন্দ্রপুর অঞ্চল প্রাথমিক
শিক্ষার সার্বিক উন্নয়ন ঘটাতে হলে পর্যাপ্ত শিক্ষক এবং কজন করে করনিক চাই। লিখছেন মালদার দক্ষিণ রতুয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা মিনারা খাতুন।
শিক্ষার অপ্রতুল পরিস্থিতিতে শিশুদের বেড়ে ওঠা। এই রকম বিরুদ্ধ পরিবেশ পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে শিশুর কাছে প্রকৃত শিক্ষক হতে পারাটা অবশ্যই একটা চ্যালেঞ্জ। লিখছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গোপালগঞ্জ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক অলকেশ চৌধুরী।
বাচ্চারা বেশির ভাগ সময়ে মায়ের কাছে থাকে। স্কুলে এসে তারা যদি মাতৃসুলভ কোনও শিক্ষিকাকে দেখে, তাদের আগ্রহটা আরও বেশি করে বৃদ্ধি পাবে। লিখছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার রামপুর মথুরানগর অ : প্রা : বিদ্যালয়ের শিক্ষক রইচ উদ্দিন খান।
শিক্ষক শিক্ষিকাগণ আরও একটু আন্তরিক হলে প্রাথমিক শিক্ষাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। লিখছেন মুর্শিদাবাদের তালিবপুর উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সুবিমল ঘোষ।
শিশু তার পারিপার্শ্বিক দিক ও অনুভূতির দ্বারাই শিক্ষা পায়। সেই শিক্ষাকেই পরিস্ফুট করার জন্য এক জন পথপ্রর্দশক বা শিক্ষকের প্রয়োজন হয়। লিখছেন কোচবিহারের বইশগুড়ি পূর্ব ৪র্থ পরিকল্পনা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মনোরঞ্জন পাল।
তাদের সঙ্গে আত্মিকভাবে মিশেও যাওয়ার মন্ত্র আজও কাজে লাগে। লিখছেন মুর্শিদাবাদের ৭৩ নং নশীপুর পূর্ব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোহ. রাকিবুর রহমান।