গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে আইসিটি-র ব্যবহার ২১ শতকে শিক্ষার সামগ্রিক উন্নতিতে সাহায্য করবে। সঠিক পরিকল্পনা আইসিটি-র শিক্ষাপদ্ধতিকে জ্ঞানবর্ধক ও শক্তিবর্ধক করতে পারে যা ছাত্রদের সারা জীবন সাহায্য করবে।
আইসিটি-র কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং যদি সঠিক ভাবে করা হয় তবে প্রথাগত ছাত্র-শিক্ষক শিক্ষাপদ্ধতিকে আরও উন্নত ও আধুনিক করা সম্ভব হবে। এই নতুন পদ্ধতিতে শিক্ষাদান এবং গ্রহণ হবে সম্পূর্ণ সংগঠিত পদ্ধতিতে এবং মুখস্থ বিদ্যানির্ভর শিক্ষণকেন্দ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা থেকে তা পরিণত হবে ছাত্রকেন্দ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থায়।
আইসিটি নির্ভর শিক্ষা পরীক্ষার জন্য যাচাই, তথ্য গণনা এবং তার বিশ্লেষণের পদ্ধতির জোগান দেয় এবং এর পর ছাত্রদের তথ্য গঠন, সংগ্রহ ও অনুসন্ধানের সুযোগ দেয়। শিক্ষার্থীরা নিজেদের মতো করে শিক্ষা নেয়, তাদের শিক্ষা স্বল্পস্থায়ী হয় না, এটা হয় অনেক গভীর যা তাদের জীবনে প্রাসঙ্গিক হয়। এই ভাবে আইসিটি শিক্ষার প্রতি ছাত্রের মনোযোগ বৃদ্ধি করে। আইসিটি-র এই শিক্ষাপদ্ধতিতে শিক্ষার্থীর যখন তার যে বিষয়টা শেখা প্রয়োজন, তখন সেটা শিখে নিতে পারে।
আইসিটি শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও শিক্ষার পরিবেশের মধ্যে সংযোগ ঘটিয়ে শিক্ষা দান করে। আইসিটি শিক্ষাপদ্ধতি প্রকৃত পার্থিব শিক্ষাদানের পাশাপাশি বিভিন্ন সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় ঘটায়, ছাত্রদের শিক্ষার পরিধির সঙ্গে সঙ্গে যোগাযোগ ক্ষমতাকে বাড়ায় এবং তাদের পৃথিবী সম্পর্কে জ্ঞান বাড়ায়। এটি শিক্ষার বিভিন্ন দিকে শিক্ষার্থীর বিকাশ ঘটায় এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করে।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/15/2020
শিক্ষাক্ষেত্রে আইসিটি-র ভূমিকা নিয়ে এখানে আলোচনা ক...