যখন তুমি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছো, তখন স্বাস্থ্যকর সুষম খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা উচিত। যখন তুমি গভীর রাত পর্যন্ত পড়াশোনা করবে তখন রাতে হালকা খাবার খাবে। বেশি খেলে গ্রহণ করার ক্ষমতা কমে যায় এবং পড়াশোনার পুরো সময়টা আলস্য তোমায় গ্রাস করে থাকবে। এর ফলে তথ্য মনে করার সময় তুমি অসুবিধায় পড়বে।
পরীক্ষা যত এগিয়ে আসবে তত বেশি রাত করে পড়া কমিয়ে দিতে হবে। পরীক্ষার আগের রাতে বেশি জেগে থাকবে না কারণ এতে পরের দিন সকালে মাথা যন্ত্রণা করবে এবং তুমি সমস্যায় পড়বে।
প্রয়োজনীয় স্নেহজাতীয় পদার্থ আছে এমন এমন খাবার খাও, যেমন- বাদাম, দানা জাতীয় খাবার এবং তৈলাক্ত মাছ।
শরীরচর্চা যেমন তোমায় শান্ত থাকতে সাহায্য করে তেমই তা শরীর ও মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়ায়। এতে তুমি স্বচ্ছ ভাবে চিন্তা করতে পারবে এবং ভালো ভাবে শিখতে পারবে।
অতিরিক্ত পড়াশোনা কোরো না। ঘণ্টার ঘণ্টা বিরতিহীন পড়াশোনা তোমায় ক্লান্ত করে দেবে এবং মনোসংযোগে বিঘ্ন ঘটাবে। পড়াশোনার সময় মাঝেমধ্যেই অল্প সময়ের বিরতি নেবে।
যখন খুব পড়াশোনা করছ, পুনরায় পড়ছ এবং প্রস্তুতি মূলক পরীক্ষা দিচ্ছ, তখন মাঝে মধ্যে একটু আধটু মজা করো এবং যা করতে চেয়েছিলে তা করতে পারলে নিজেকে পুরস্কৃত কর। নতুন কিছু অর্জন করার জন্য অনুপ্রেরণা অত্যন্ত জরুরি।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 1/28/2020