মাত্র ৩৭ বছরের জীবন। ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ শিরোনামের উপন্যাস লিখে বাংলা সাহিত্যের অমর প্রতিভা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেন।
আদি শঙ্কর (৭৮৮– ৮২০ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন এক জন ভারতীয় দার্শনিক। ভারতীয় দর্শনের অদ্বৈত বেদান্ত নামের শাখাটিকে তিনি সুসংহত রূপ দেন। তাঁর শিক্ষার মূল কথা ছিল আত্ম ও ব্রহ্মের সম্মিলন। তাঁর মতে ব্রহ্ম হলেন নির্গুণ।
আনে ফ্রাংক হলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকাময় অধ্যায়ের অনেক বড় এক জন সাক্ষী।
১৯২৮ সালের ১৪ জুন রোসারিওতে জন্ম নিয়েছিলেন কিউবার বিপ্লবের অন্যতম নায়ক কমরেড চে।
আলেকজান্ডার দ্য গ্রে (জন্ম - জুলাই খ্রিস্টপূর্ব ৩৫৬, মৃত্যু জুন ১১, খ্রিস্টপূর্ব ৩২৩) পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম সফল সামরিক প্রধান। তিনি তৃতীয় আলেকজান্ডার বা ম্যাসিডনের রাজা হিসেবেও পরিচিত।
১৯৯৪ থেকে ২০১৩, মাত্র ১৯ বছর। এর মধ্যেই ঋতুপর্ণ ঘোষের মেধা এবং প্রতিভার ফসল মোট ১৯টি ছবি। প্রত্যেকটি ছবিই সতন্ত্র অনবদ্য। ১৯টি ছবির মধ্যে ১২টি জাতীয় পুরস্কার জয় করেছিল। সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেন, ঋত্বিক ঘটক পরবর্তী বাংলা সিনেমার নতুন এক ধারা তৈরি করেছিলেন ঋতুপর্ণ।
এলভিস প্রেসলি বিংশ শতাব্দীর সব চেয়ে জনপ্রিয় গায়কদের মধ্যে এক জন । তিনি এক জন কালচারাল আইকন। তিনি তাঁর ডাকনাম এলভিস নামেও বহুল পরিচিত।
কালীপ্রসন্ন সিংহ (২৩ ফেব্রুয়ারি ১৮৪১ (?) – ২৪ জুলাই ১৮৭০) বাংলা সাহিত্যে তাঁর দুই অমর সৃষ্টির জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন।
১৭৯৫ সালের ৩১ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন সর্বশেষ ইংরেজ রোমান্টিক কবি জন কিটস।
তাঁর সম্পর্কে বলা হয়, “তরু দত্তের রক্ত ছিল বাংলা, মন ইংরেজি আর অন্তর ফ্রেঞ্চ।”
পান্নালাল ভট্টাচার্য (১৯৩০-১৯৬৬) ছিলেন এক জন বিখ্যাত গায়ক। তিনি শ্যামাসঙ্গীতের গায়নরীতিতে এক নতুন ধারার প্রবর্তন করেছিলেন। তিনি আরেক বিখ্যাত গায়ক ধনঞ্জয় ভট্টাচার্যের ছোট ভাই। মূলত গীতিকার রামপ্রসাদ সেন এবং কমলাকান্ত ভট্টাচার্য রচিত গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন পান্নালাল। মাত্র ৩৬ বছর বয়সে এই খ্যাতনামা গায়ক আত্মহত্যা করেন। তাঁর গান আজও হিন্দু বাঙালি সমাজে অত্যন্ত পরিচিত।
ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি পার্শি বিশি শেলি ১৮২২ সালের ৮ জুলাই ইতালির লিরিসিতে পরলোকগমন করেন।
বব মার্লের নাম কমবেশি আমরা অনেকেই জানি। সারা জীবন তিনি গেয়েছেন জনমানুষের গান।
ব্রুস লির জন্ম ১৯৪০ সালের ২৭ নভেম্বর। পুরো নাম ব্রুস ইয়ুন ফান লি । জন্ম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোতে হলেও গায়ে বইছিল চিনা রক্ত।
ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি ও নাট্যকার তথা বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (মে ১৯, ১৯০৮ - ডিসেম্বর ৩, ১৯৫৬) এক জন বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক। তাঁর প্রকৃত নাম প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
কিংবদন্তি আফ্রো-আমেরিকান মানবাধিকার কর্মী মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র ১৯২৯ সালের ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। আমেরিকার নাগরিক ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় অহিংস আন্দোলনের জন্য ১৯৬৪ সালে তিনি নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন।
আসল নাম নরমা জেইন বেকার কিন্তু মেরিলিন মনরো নামেই পরিচিত। জন্ম: জুন ১, ১৯২৬ মৃত্যু: আগস্ট ৫, ১৯৬২ ।
সংগীত ভালোবাসে না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। সংগীত ভালো লাগে যেমন, ঠিক তেমনই ভালো লাগে সেই মানুষটিকে যাঁর দ্বারা সৃষ্টি হয়।
কবি, গীতিকার এবং সুরকার হিসাবে বাঙালি শিক্ষা সংস্কৃতিতে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন।
অন্যান্য ধর্মীয় মতে, বিশেষত ইসলাম ও খ্রিস্টীয় মতে সাধনা তাঁকে ‘যত মত, তত পথ’ উপলব্ধির জগতে উন্নীত করে।
শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু ষোড়শ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি ধর্ম ও সমাজ সংস্কারক।
শ্রীনিবাস রামানুজন (ডিসেম্বর ২২, ১৮৮৭ – এপ্রিল ২৬, ১৯২০) অসামান্য প্রতিভাবান এক জন ভারতীয় গণিতবিদ। খুব অল্প সময় বাঁচলেও তিনি গণিতে সুদূরপ্রসারী অবদান রেখে গেছেন।
তাঁর কবিতায় ছন্দের কারুকাজ, শব্দ ও ভাষা যথোপযুক্ত ব্যবহারের কৃতিত্বের জন্য তাঁকে ছন্দের যাদুকর নামে আখ্যায়িত করা হয়।
সুকান্ত ভট্টাচার্য (১৫ই আগস্ট, ১৯২৬ – ১৩ই মে, ১৯৪৭) বাংলা সাহিত্যের মার্কসবাদী ভাবধারায় বিশ্বাসী এবং প্রগতিশীল চেতনার অধিকারী তরুণ কবি।
সুকুমার রায়ের জন্ম ১৮৮৭ সালের ৩০শে অক্টোবর, কলকাতার এক ব্রাহ্ম পরিবারে।
অবিস্মরণীয় এই বারুদবালিকার উদয় ঊনিশ শতকের অস্তলগ্নে।
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের এক স্তম্ভপ্রতিম কথাশিল্পী।
জানা-অজানার মাঝে একটি অনন্য নাম। ‘তরুণের প্রেরণা’, ‘গল্পকার’, ‘সাহিত্যিক’ কিংবা ‘বিপ্লবী’, তাঁকে ডাকা যায় অনেক নামে।
১৮৬৩ সালে কলকাতার এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম। তাঁর চিন্তা-চেতনার অন্যতম অনুপ্রেরণা ছিলেন তাঁর যুক্তিবাদী পিতা ও ধর্মপ্রাণা জননী।