বর্তমানের কামতেশ্বরী মন্দিরের বয়স সাড়ে তিনশো বছর। আর অনাথনাথ শিবমন্দিরের দেওলায়ে রয়েছে বিড়ালমূর্তি, যা পশ্চিমবঙ্গের কোনও মন্দিরে দেখা যায় না।
পঞ্চরত্ন মন্দিরের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল রাজা প্রাণনারায়ণের আমলে, শেষ হয় রাজা দেবনারায়ণের আমলে। আর মদনমোহন মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণ।
রাসে, দোলে আর জন্মাষ্টমীতে বড় উৎসব হয় বলরাম ঠাকুরের মন্দিরে। শঙ্করদেবের পদধুলিধন্য মধুপুরধাম। হরিহরপুরের শিবমন্দির তৈরি করিয়েছিলেন মহারাজা উপেন্দ্রনারায়ণ।
মন্দিরটির নির্মাণকাল নিয়ে নানা মতবাদ রয়েছে। তবে যা নিয়ে দ্বিমত নেই তা হল কোচবিহারের মহারাজা প্রাণনারায়ণ এই মন্দিরের সংস্কার করেছিলেন।
কামতেশ্বরী মন্দির অনুকরণে ভবানীদেবীর মন্দির নির্মাণ করান মজারাজ প্রাণনারায়ণ। বড়দেবীর মন্দির আদতে মা দুর্গার মন্দির।
কোচবিহারের মসজিদ, মাজার ও দুর্গ নিয়ে কিছু তথ্য আছে এখানে।
সংস্কারের পর ঐতিহ্যমণ্ডিত রাজবাড়ির দ্বার খুলে দেওয়া হয়েছে পর্যটকদের জন্য।
এখানকার কামাক্ষীয় মন্দির মহারাজা নরনারায়ণের প্রতিষ্ঠিত।