অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

ইমদাদুল হক মিলন

ইমদাদুল হক মিলন (জন্ম সেপ্টেম্বর ৮, ১৯৫৫) বাংলাদেশের এক জন কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার। তিনি গল্প, উপন্যাস এবং নাটক এই তিন শাখাতেই জনপ্রিয় রচনা উপহার দিয়েছেন। কিশোর বাংলা নামীয় পত্রিকায় শিশুতোষ গল্প লিখে তাঁর সাহিত্যজগতে আত্মপ্রকাশ। ১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দে সাপ্তাহিক বিচিত্রা পত্রিকায় '‍সজনী‌'‍ নামীয় একটি ছোট গল্প লিখে পাঠকের দৃষ্টি আর্কষণ করতে শুরু করেন।

 

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন ১৯৫৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর বিক্রমপুরের মেদিনীমণ্ডল গ্রামে দাদুর বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস মুন্সিগঞ্জ বিক্রমপুরের লৌহজং থানার পয়সা গ্রামে। তিনি ১৯৭২ সালে পুরনো ঢাকার গেন্ডারিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং ১৯৭৪ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি ১৯৭৯ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকেই স্নাতক (সম্মান) সম্পূর্ণ করেন। ইমদাদুল হক মিলন লেখক হিসেবে এ-পার আর ও-পার, দুই বাংলায়ই তুমুল জনপ্রিয়। দুই বাংলায়ই তার 'নূরজাহান' উপন্যাসটি ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

সাহিত্যকৃতি

তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় দুশো। অধিবাস, পরাধীনতা, কালাকাল, বাঁকাজল, নিরন্নের কাল, পরবাস, কালোঘোড়া, মাটি ও মানুষের উপাখ্যান, পর, কেমন আছ, সবুজপাতা, জীবনপুর প্রভৃতি তাঁর বিখ্যাত বই।

 

তাঁর লেখা দেড়শতাধিক নাটকের মধ্যে কোন কাননের ফুল, বারো রকম মানুষ, রূপনগর, যুবরাজ, কোথায় সে জন, আলতা, একজনা, নীলু, তোমাকেই, ছোছা কদম, আঁচল, খুঁজে বেড়াই তারে, কোন গ্রামের মেয়ে, মেয়েটি এখন কোথায় যাবে, বিপুল দর্শকপ্রিয়তা পায়।

পুরস্কার ও স্বীকৃতি

  • ১৯৮৬: বিশ্ব জ্যোতিষ সমিতি পুরস্কার।
  • ১৯৮৭: ইকো সাহিত্য পুরস্কার।
  • ১৯৯২: হুমায়ুন কাদির সাহিত্য পুরস্কার।
  • ১৯৯২ : বাংলা অ্যাকাডেমি সাহিত্য পুরস্কার।
  • ১৯৯৩: পূরবী পদক।
  • ১৯৯৪: বিজয় পদক।
  • ১৯৯৫: মনু থিয়েটার পদক।
  • ১৯৯৫: যায়যায়দিন পত্রিকা পুরস্কার।
  • ১৯৯৬: ঢাকা যুব ফাউন্ডেশন পদক।
  • ২০০২: বাচসাস পুরস্কার।
  • ২০০৪ : জিয়া শিশু অ্যাকাডেমি কমল পদক।
  • এস এম সুলতান পদক
  • জাপান রাইটার্স অ্যাওয়ার্ড
  • মাদার তেরেসা পদক
  • এ ছাড়াও, কথাসাহিত্যে অনবদ্য অবদান রাখায় 'চিত্তরঞ্জন দাশ স্বর্ণপদক' লাভ করেন। এ ছাড়া ২০০৬ সালে জাপান ফাউন্ডেশন আয়োজিত 'তাকেশি কায়েকো মেমোরিয়াল এশিয়ান রাইটারস লেকচার সিরিজে' বাংলাভাষার একমাত্র লেখক হিসেবে তিনি অংশগ্রহণ করেছিলেন। জাপানের চারটি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে তিনি বাংলাদেশের সাহিত্য এবং তাঁর নিজের লেখা নিয়ে বক্তৃতা করেন। এশিয়ার লেখকদের জন্য এ এক বিরল সম্মান। পেয়েছেন ভারতের সাহিত্য পুরস্কার আইআইপিএম-সুরমা চৌধুরী মেমোরিয়াল ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড।

    সূত্র: উইকিপিডিয়া

    সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/18/2020



    © C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
    English to Hindi Transliterate