কাজী নজরুল ইসলাম (মে ২৫, ১৮৯৯ – আগস্ট ২৯, ১৯৭৬), বাঙালি কবি, সঙ্গীতজ্ঞ, দার্শনিক, যিনি বাংলা কাব্যে অগ্রগামী ভূমিকার জন্য সর্বাধিক পরিচিত।
জীবনানন্দ দাশ (১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৮৯৯, বরিশাল - ২২ অক্টোবর, ১৯৫৪, কলকাতা) বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাংলা কবি। তাঁকে বাংলা ভাষার শুদ্ধতম কবি বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
ডাঃ নীহাররঞ্জন গুপ্ত (জন্ম ৬ জুন, ১৯১১ - মৃত্যু ২০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৬) এক জন ভারতীয় বাঙালি লেখক।
বাণী বসু (জন্ম ২৬ ফাল্গুন ১৩৪৬ বঙ্গাব্দ, ১১ মার্চ ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দ) এক জন সুপরিচিত লেখিকা। গল্প, উপন্যাস, কবিতা, প্রবন্ধ লেখেন, অনুবাদও করেন। একাধিক সাহিত্য পুরস্কার ও সম্মানে ভূষিতা বাণী বসু আশির দশক থেকেই সাড়া জাগানো জনপ্রিয়তার অধিকরিণী।
রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায় (জন্ম ১৮২৭ - মৃত্যু ১৩ মে, ১৮৮৭) এক জন কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক এবং প্রবন্ধকার।
রজনীকান্ত সেন (জন্ম ২৬ জুলাই, ১৮৬৫ – মৃত্যু ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯১০) প্রখ্যাত কবি, গীতিকার এবং সুরকার হিসাবে বাঙালি শিক্ষা সংস্কৃতিতে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন।
অক্ষয়কুমার বড়াল (১৮৬০-জুন ১৯, ১৯১৯) ছিলেন উনিশ শতকের বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি। তিনি ১৮৬০ সালে কলকাতার চোরবাগানে এক স্বর্ণব্যবসায়ীর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় কলকাতার হেয়ার স্কুলে। কিন্তু পড়াশোনায় তিনি উন্নতি করতে পারেননি।
কথাশিল্পী অনিল ঘড়াই (১ নভেম্বর, ১৯৫৭- ২৩ নভেম্বর,২০১৪) ছিলেন অন্ত্যজ জীবনের রূপকার । অনিল ঘড়াইয়ের জন্ম ১৯৫৭ সালের ১ নভেম্বর পূর্ব মেদিনীপুর জেলার রুক্মিণীপুর গ্রামে। পিতা অভিমন্যু ঘড়াই ও মাতা তিলোত্তমা ঘড়াই। অনিলের শৈশব, কৈশোর ও যৌবনের অনেকটা সময় কেটেছে নদিয়া জেলার কালিগঞ্জে।
অন্নদাশঙ্কর রায় (মার্চ ১৫, ১৯০৪ - অক্টোবর ২৮, ২০০২), এক জন স্বনামধন্য বাঙালি কবি ও লেখক। ওড়িশা রাজ্যে তাঁর জন্ম। তিনি এক জন বিখ্যাত ছড়াকারও। অন্নদাশঙ্করের জন্ম হয় ব্রিটিশ ভারতে বর্তমান ওড়িশার ঢেঙ্কানলে ।
অমিয়ভূষণ মজুমদার (২২ মার্চ ১৯১৮-৮ জুলাই ২০০১) এক জন ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক ও নাট্যকার। পাবনার এক জমিদার পরিবারে তাঁর জন্ম।
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত (জন্ম ৬ অক্টোবর, ১৯৩৩) এক জন বিখ্যাত বাঙালি কবি। তাঁর ২০টিরও বেশি কাব্যগ্রন্থ আছে।
কমলকুমার মজুমদার (জন্ম: ১৭ নভেম্বর, ১৯১৪ - মৃত্যু: ৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৯) আধুনিক বাঙলা কথাসাহিত্যের অন্যতম স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব হিসাবে পরিগণিত। তাঁকে বলা হয় 'লেখকদের লেখক'। তাঁর উপন্যাস অন্তর্জলী যাত্রা অনন্যপূর্ব আখ্যানভাগ ও ভাষাশৈলীর জন্য প্রসিদ্ধ। বাংলা কথাসাহিত্য বিশেষ করে উপন্যাস ইয়োরোপীয় উপন্যাসের আদলে গড়ে উঠেছে। কমলকুমার মজুমদার সেই অনুসরণতা পরিহার করেছিলেন।
মধ্যযুগীয় বাঙালি কবি। তিনি সংস্কৃত মহাকাব্য মহাভারত বাংলা পদ্যে অনুবাদ করেছিলেন।