যীশু সেনগুপ্ত যীশু নামে অধিক পরিচিত, এক জন জনপ্রিয় অভিনেতা। যদিও, তাঁর আসল নাম বিশ্বরূপ সেনগুপ্ত, ডাক নাম যীশু নামেই তিনি বেশি পরিচিত। তাঁর বাবা উজ্জ্বল সেনগুপ্তও অভিনেতা ছিলেন। তাঁর মা মুক্তা সেনগুপ্ত। ১৯৭৭ সালের ১৫ মার্চ যীশুর জন্ম। যীশু এক সময় সাব জুনিয়র স্তরের ক্রিকেটে বাংলার প্রতিনিধিত্ব করতেন। কিন্তু তিনি বাংলা চলচ্চিত্র শিল্পে তাঁর ক্যারিয়ার গড়তে বেশি আগ্রহী ছিলেন। তিনি প্রথম অভিনয়ের সুযোগ পান বাংলা মেগা সিরিয়াল ‘মহাপ্রভু’তে, প্রধান অভিনেতা ‘চৈতন্য মহাপ্রভু’র চরিত্রে তিনি অভিনয় করেন। তিনি সমসাময়িক বাংলা টেলিভিশনে এক জন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। যীশু শ্যাম বেনেগালের ‘নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু: দ্য ফরগটেন হিরো’, ঋতুপর্ণ ঘোষের ‘দ্য লাস্ট লিয়ার’ (যেখানে তাঁর সহ-শিল্পী ছিলেন অমিতাভ বচ্চন), ‘সব চরিত্র কাল্পনিক’ এবং ‘আবহমান’ এবং গৌতম ঘোষের ‘আবার অরণ্যে’ সিনেমায় কাজ করেছেন।
২০১২ সাল থেকে যীশু গানের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান ‘সা রে গা মা পা: গানে গানে তোমার মনে’-র উপস্থাপক হিসেবে কাজ করছেন। এই অনুষ্ঠানটি জি বাংলায় প্রচারিত হয়।
যীশুর স্ত্রী নীলাঞ্জনা। নীলাঞ্জনা বাংলা চলচ্চিত্র শিল্পের আরেক অভিনেত্রী অঞ্জনা ভৌমিকের বড় মেয়ে; তাঁর অভিনয়ে অভিষেক ঘটে সুব্রত সেন পরিচালিত স্বপ্নের ফেরিওয়ালা (২০০২) সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে।
২০১৪ |
মরদানী |
২০১৪ |
জাতিশ্বর |
২০১৪ |
অভিশপ্ত নাইটি |
২০১৩ |
গোলমালে পিরিত করো না |
২০১২ |
বরফী |
২০১২ |
চিত্রঙ্গদা: দ্য ক্রাওনিং উইশ |
২০১১ |
তখন তেইশ |
২০১১ |
নৌকাডুবি |
২০১০ |
আরেকটি প্রেমের গল্প |
২০১০ |
আবহমান |
২০১০ |
কাছে আছো তুমি |
২০১০ |
কখনো বিদায় বলো না |
২০০৯ |
নীল আকাশের চাদনী |
২০০৮ |
কাকাতুয়া |
২০০৮ |
দ্য লাস্ট ইয়ার |
২০০৮ |
সব চরিত্র কাল্পনিক |
২০০৮ |
৯০ ঘন্টা |
২০০৭ |
চক্র |
২০০৭ |
কালিশঙ্কর |
২০০৭ |
মহাগুরু |
২০০৭ |
রুদ্র দ্য ফায়ার |
২০০৫ |
নেতাজী সুভাস চন্দ্র বসু: দ্য ফরগটেন হিরো |
২০০৫ |
চোরে চোরে মাসতুতো ভাই |
২০০৪ |
প্রেমী |
২০০৪ |
রাজা বাবু |
২০০৪ |
সজনী |
২০০৪ |
সমুদ্র সাক্ষী |
২০০৩ |
আবার অরণ্যে |
২০০৩ |
বিশ্বাসঘাতক |
২০০৩ |
গুরু |
২০০৩ |
মেমসাহেব |
২০০২ |
মনের মাঝে তুমি |
২০০১ |
বিধাতার খেলা |
২০০০ |
ঋণমুক্ত |
২০০০ |
শেষ ঠিকানা |
১৯৯৯ |
প্রিয়জন |
সূত্র: উইকিপিডিয়া
সর্বশেষ সংশোধন করা : 11/14/2019