একটি সুরের স্বর, অন্যটি থেকে পৃথক হয় তার তীব্রতা, গভীরতা, প্রখরতা এবং গুণমানের ওপর। স্বরটি কতটা উঁচু বা নিচু তা বোঝা যায় তীব্রতা থেকে, এটা নির্ভর করে শব্দ সৃষ্টিকারী বস্তুটি কত দ্রুত কম্পিত হচ্ছে অর্থাৎ কম্পনের মাত্রার উপর স্বরের তীব্রতা নির্ভর করে। বস্তুটি কতক্ষণ ধরে কম্পিত হচ্ছে, তার উপর শব্দের প্রখরতা ও গভীরতা নির্ভর করে।
কম্পন যত বেশি প্রশস্ত হবে, শব্দ তত বেশি তীব্র হবে। শব্দের উৎস থেকে দূরত্ব বাড়লে প্রখরতা কমে যাবে। ডিসাইড একক দিয়ে প্রখরতা মাপা হয়ে থাকে। বিভিন্ন কম্পনশীল বস্তু থেকে শব্দতরঙ্গ বিভিন্ন মানের শব্দ তৈরি করে। একই তীব্রতা ও প্রখরতা স্যাক্সোফোনের শব্দ, গিটারের থেকে আলাদা হয়।
বুন্দেসানস্টাল্ট ফুর মাটেরিয়াল ফোর্সিং অ্যান্ড প্রুফুং, বার্লিন, জার্মানি
সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/17/2019
কী করে শব্দের সৃষ্টি হয় তা এখানে ব্যাখ্যা করা হয়েছ...
শব্দ দূষণ এবং বর্জ্য ও জল দূষণ নিয়ে এখানে আলোচনা ক...
কী করে আমরা শব্দ শুনি তা এখানে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।