অনুমোদন দেওয়ার সময় কখনওই অসুস্থ ব্যক্তিকে চাপ দেওয়া যাবে না। এটা জোর করে, ভুল করে, ঠকিয়ে, অনৈতিক ভাবে প্রভাবিত করে বা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আদায় করা যাবে না। অনুমোদনের জন্য অবশ্যই পুরো বিষয়টি ভালো ভাবে জানতে হবে। ডাক্তার-রোগীর পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটা বিশেষ প্রয়োজন। ডাক্তার সব জানেন এবং তাঁকে তাঁর রোগী অবশ্যই বিশ্বাস করবে। ডাক্তারি চিকিত্সা শুরুর আগে ডাক্তার রোগীকে অবশ্যই জানাবেন কতখানি ঝুঁকি আছে বা বিকল্প কোনও ব্যবস্থা আছে কিনা, রোগী সব কিছু জেনেই ঠিক করতে পারেন পদ্ধতিটি গ্রহণ করবেন কিনা।
এইচআইভি রোগের তাৎপর্য অন্যান্য রোগের থেকে অকটু আলাদা। এ কারণেই এর পরীক্ষা একটু বিশেষ ধরনের। তার জন্য প্রথমেই সংক্রামিত ব্যাক্তিকে সব কিছু জানিয়ে তাঁর সুনির্দিষ্ট অনুমোদন নিয়ে নেওয়া উচিত। অন্যান্য ডাক্তারি পরীক্ষায় অনুমোদন পেলে সেটাকে এইডস পরীক্ষায় অনুমোদন বলে ধরে নেওয়া চলবে না। যদি সব কিছু জানিয়ে অনুমোদন নেওয়া না হয় তা হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি তাঁর অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে বলে ধরে নিতে পারেন এবং এর বিহিত করার জন্য অবশ্যই কোর্টে যেতে পারেন।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 7/31/2019