শিশুদের উপর যৌন অত্যাচার চিহ্নিত করা |
||
বয়ঃসন্ধিকালীন ছেলে, মেয়ে ও শিশুদের ওপর যৌন অত্যাচারের চিহ্ন |
||
|
৬-১১ বছর |
১২-১৭ বছর |
বালিকা |
অন্যান্য শিশুদের সঙ্গে যৌন আচরণ করা |
ছোট বয়সের শিশুদের সঙ্গে যৌন সংসর্গ করা |
|
কথার মাধ্যমে যৌন নিপীড়নের বিবরণ দেওয়া |
বিশৃঙখল যৌন ব্যবহার বা যৌন সংসর্গের ব্যপারে অনীহা |
|
গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অতিরিক্ত সচেতনতা ও পূর্ব নির্ধারিত ধারণা নিয়ে চলা |
খাওয়ার অনীহা |
|
বড়দের সাথে যৌন সংসর্গ করতে চাওয়া |
অপরাধ বোধ, লজ্জা, অপমানের অনুভুতি থেকে দূরে সরে থাকা |
|
পুরুষ / নারী অথবা কোনও জায়গা সম্পর্কে হঠাৎ আতঙ্ক, অবিশ্বাস করা |
বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়া |
|
অপ্রাপ্তবয়স্কতার জন্য বড়দের যৌন ব্যবহার সম্পর্কে অজ্ঞতা |
ঘুমের অসুবিধে, দুঃস্বপ্ন এবং স্বপ্নে ভয় পাওয়া |
বালক |
অন্যান্য শিশুদের সঙ্গে যৌন সংসর্গে লিপ্ত হওয়া |
বয়সে ছোট শিশুদের সঙ্গে আগ্রাসী ও শোষণমূলক যৌন ক্রিয়া |
|
পুরুষ, নারী বা কোনও জায়গা সম্পর্কে হঠাৎ ভয় পাওয়া বা অবিশ্বাস করা |
অস্বাভাবিক আচরণ |
|
ঘুমের অসুবিধে, দুঃস্বপ্ন এবং স্বপ্নে ভয় পাওয়া |
অভিনয় করা, বিপজ্জনক আচরণ করা |
|
হঠাৎ উত্তেজিত আচরণ করা বা আচরণের অভিনয় করা |
অপরাধ বোধ, তিরস্কার, অবমাননার মতো অনুভুতি থেকে দূরে সরে থাকা |
|
পূর্বের ভালো লাগার বিষয়গুলি সম্পর্কে আগ্রহ কমে যাওয়া |
অস্বাভাবিক আচরণ |
সতর্কতা: উপরের লক্ষণগুলি দেখলে এটা ধরে নেওয়া যেতে পারে যে শিশুটি সমস্যায় পড়েছে। হতে পারে সে কোনও রকম ভাবে যৌন নিপীড়নের শিকার। শুধু মাত্র কোনও একটি লক্ষণ দেখে নিশ্চিত ধারণা করে নেওয়া উচিত নয় যে শিশুটির প্রতি অত্যাচার করা হয়েছে। এক সঙ্গে অনেকগুলি লক্ষণের মিল পাওয়া গেলে তবেই সিদ্ধান্তে আসুন।
শিশুদের শিক্ষা দেওয়া হয় যেন বড়দের তারা মেনে চলে। এই কারণে তারা বয়ঃজ্যেষ্ঠদের না বলতে পারেনা। বড়দের কোনও কাজ বা আচরণ অপছন্দ হলেও না বলতে পারে না। এই রকম পরিস্থিতিতে শিশুদের না বলতে শেখান।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 1/28/2020