সব অধিকার একে অপরের ওপর নির্ভরশীল এবং অবিভাজ্য। কিন্তু তাদের প্রকৃতিগত কারণে সেগুলি বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত--
সিআরসি-র অনুচ্ছেদ ৪-এ এগুলি স্বীকৃত। এতে বলা হয়েছে,
অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক অধিকার গুলির ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলি আন্তর্জাতিক সহায়তার কাঠামোর মধ্যে থেকে তাদের ক্ষমতা অনুযায়ী যতদূর সম্ভব এবং যতটা প্রয়োজন পদক্ষেপ করবে।
দ্রষ্টব্য: বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুরা নানা মাত্রার দক্ষতা ও পরিণতি অর্জন করে। এর মানে এই নয় যে ১৫-১৬ বছর বয়স হয়ে গেলেই আর সুরক্ষার প্রয়োজন নেই। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, আমাদের দেশে অনেক শিশুকেই ১৮ বছরের নীচে বিয়ে করতে হয় এবং কাজ করতে হয়। সমাজ তাদের প্রাপ্তবয়স্ক মনে করে বলে তাঁদের আর সুরক্ষার প্রয়োজন নেই, এমন ভাবার কোনও কারণ নেই। তাদের আগের মতোই সবথেকে বেশি সুরক্ষা, সুযোগ ও সাহায্য পাওয়া দরকার, যাতে তাদের প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে ওঠার পথের শুরুটা সুন্দর হয়।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 7/18/2020
শিশুরও স্বাধীনতা আছে। আছে নিজের ভাব প্রকাশের অধিকা...