শিশু সুরক্ষা বলতে বোঝায়, শিশুদের ওপর হিংসা, শোষণ, নিগ্রহ, যার মধ্যে রয়েছে বাণিজ্যিক ভাবে যৌন শোষণ, পাচার, শিশু শ্রম, কন্যা সন্তানের জননাঙ্গের বিকৃতিসাধন, বাল্যবিবাহের মতো প্রাচীন কুপ্রথা-এগুলির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা।
এক জন শিক্ষক ব্যক্তিজীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন, এক জন ভাল শিক্ষককে ছাত্রছাত্রীরা শ্রদ্ধা করে ৷ পিতামাতার পর শিক্ষকই শিশুর মনের ওপর বেশি প্রভাব ফেলেন এবং শিশুর ব্যক্তিত্বকে গড়ে তুলতে সাহায্য করেন ৷
আপনারা হয়তো জানেন, যে কোনও সমাজব্যবস্থায় শিশুরা নিগ্রহ, হিংসা ও শোষণের শিকার হয় ৷ আপনি আপনার চারি দিক লক্ষ রাখলেই ব্যাপারটি অনুধাবন করতে পারবেন ৷ ছোট ছোট বাচ্চারা শিশুশ্রমের শিকার হয়, স্কুল যাওয়া থেকে বঞ্চিত হয়।
অনেক অভিভাবক বাচ্চাদের মারধর করেন, শিক্ষকরাও শিশুদের মারধর করেন, ধর্ম ও জাতের দোহাই দিয়ে তাদের প্রতি বৈষম্য করেন ৷ কন্যা শিশুদের তো জন্মানোরই অধিকার নেই। সদ্যোজাত কন্যাসন্তানকে জন্মানোর সঙ্গে সঙ্গেই মেরে ফেলা হয়। যদিও বা কন্যাসন্তান জন্মায়, পরিবারে ও সমাজের প্রতি পদে তাকে অসম্মান আর লাঞ্ছনার সন্মুখীন হতে হয়। শুধুমাত্র সে মেয়ে বলে সময়ের আগে তার বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়, ধর্ষণের শিকার হয় তারা ।
হ্যাঁ, এটাই বাস্তব অধিকাংশ শিশুর জীবনে ৷ হয়তো এমন অনেক শিশুই রয়েছে আপনার ক্লাসে বা আপনার স্কুলে ৷
সর্বশেষ সংশোধন করা : 2/12/2020
কী ভাবে যৌন নিগ্রহের শিকার হয় শিশুরা তা এখানে বিস্...
কেন সুসংহত শিশু বিকাশ প্রকল্প হাতে নেওয়া হল, কী পর...