প্রচলিত ধারণা: অস্পৃশ্যতা, জাতপাতের ভেদাভেদ আমাদের সমাজে এখন আর নেই বললেই চলে। কোনও ক্ষেত্রেই দলিত সম্প্রদায় / তফশিলি জাতি উপজাতির ছাত্রছাত্রীরা কোনও রকম সমস্যা বোধ করেন না কারণ সরকার তাদের জন্য সংরক্ষণ ব্যবস্থা শুরু করে তাদের চলার পথ সহজ করে দিয়েছেন।
বাস্তব : এটা কখনওই সত্য নয়। এক জন মানুষ খুব ছোট বয়সেই জাতি বৈষম্যের মুখোমুখি হয়। স্কুলে বা খেলার মাঠে, হাসপাতালে, এ রকম বিভিন্ন জায়গায় জাতপাতের বিভেদের সম্মুখীন হতে হয়। তফসিলি জাতি/উপজাতির মতো সমাজের পিছিয়ে থাকা, গরিব মানুষের অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অধিকার দেওয়ার মধ্য দিয়েই এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। এই অধিকারগুলির মধ্যে রয়েছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক সুরক্ষা, শিশু শ্রমিকদের জন্য কর্মসূচি, হাতে করে জঞ্জাল পরিষ্কারের মতো অবমাননাকর কাজের অবসান ঘটানো ইত্যাদি।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 1/28/2020