অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

শিক্ষা সংক্রান্ত নজরদারি

শিক্ষক ও পড়ুয়াদের উপস্থিতিতে নজরদারি

গ্রাম শিক্ষা সমিতি শিক্ষকদের উপস্থিতির দিকটিতে খুব গুরুত্ব সহকারে নজরদারি করে। সমিতির বৈঠকে প্রধান শিক্ষক এবং সদস্য সচিব, খুব বেশি রকম অনিয়মিতদের বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা করেন। প্রধান শিক্ষক এবং সমিতির সদস্যরা অনিয়মিত ছাত্রদের বাড়ি গিয়ে অভিভাবকদের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাদের ছেয়েমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে বলেন। ভবিষ্যতে তারা যাতে স্কুল কামাই না করে, সে দিকে লক্ষ রাখতে বলেন।

স্কুলের বাইরে থাকা শিশুরা

সমিতির সদস্যরা জনসংখ্যার নথি থেকে স্কুলের বাইরে থাকা শিশুদের তালিকা তৈরি করে। এ ছাড়াও সমিতির সচিব হিসেবে প্রধান শিক্ষক, কোন কোন পড়ুয়া দশ দিনের বেশি স্কুলে আসছে না, তা চিহ্নিত করেন। সেই সব শিশুর অভিভাবকদের বুঝিয়ে বাচ্চাদের স্কুল বা ব্রিজ কোর্সে ভর্তি করানো হয়। সমিতি পুরো প্রক্রিয়ায় যুক্ত থাকে এবং যারা স্কুলে ফিরে এল তাদের ওপর নজর রাখে।

ছাত্রীভুক্তি

প্রতিটি জেলার বিশেষ ফোকাস গ্রুপের কাজের মধ্যে অন্যতম হল কন্যাসন্তানদের শিক্ষা। কন্যাসন্তানদের জন্য অন্য যে দু’টি বিশেষ কর্মসূচি রূপায়িত হয়েছে সেগুলি হল কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয় (কেজিবিভি) এবং প্রাথমিক স্তরে মেয়েদের শিক্ষার জাতীয় কর্মসূচি (ন্যাশনাল প্রোগ্রাম ফোর এডুকেশন অফ গার্লস অ্যাট এলিমেন্টারি লেভেল, এনপিইজিইএল)। গ্রাম শিক্ষা সমিতি, গ্রাম শিক্ষা নথি থেকে ৬-১৪ বছর বয়সি মেয়েদের তালিকা তৈরি করে। ছাত্রীভুক্তি না হওয়ার কারণগুলি নিয়ে সমিতি আলোচনা করে এবং সমস্যা থাকলে অভিভাবকদের তাদের মেয়েদের স্কুলে বা কেজিবিভি-তে পাঠাতে রাজি করায়।

সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/12/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate