অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

উদ্দেশ্য

তফশিলি জাতি এবং উপজাতি সম্প্রদায়ের ছাত্রীদের পড়াশোনা ছেড়ে দেওয়ার হার কমানো, তাদের মাধ্যমিক শিক্ষায় উৎসাহ দান এবং ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরি করা।

যে সব গোষ্ঠী ও উপাদানকে লক্ষ্য করা হবে ---

প্রকল্পের মধ্যে থাকবে

  • (i) অষ্টম শ্রেণি পাস করেছে এমন সব তফশিলি জাতি এবং উপজাতি সম্প্রদায়ের মেয়েরা এবং(ii) যে সব মেয়ে কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয় (কেজিভিবি) থেকে অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা পাস করেছে (তফশিলি জাতি বা উপজাতিড় অন্তর্ভুক্ত না হলেও) এবং ২০০৮-০৯ শিক্ষাবর্ষ থেকে রাজ্য বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সরকারি স্কুলে বা স্থানীয় প্রশাসনের স্কুলে বা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে নবম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছে। বিবাহিতারা এই প্রকল্পের বাইরে থাকবে। যে সব কন্যাসন্তান বেসরকারি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত নয় এমন স্কুলে পড়ছে, তাদের এই প্রকল্পের বাইরে রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। কারণ এই ধরনের স্কুলের বেশির ভাগই খুব বেশি বেতন নেয়। তাই ধরে নেওয়া হচ্ছে, এই সব ছাত্রীর পিতামাতার এই প্রকল্পে সরকারের দেওয়া আর্থিক সাহায্যের দরকার নেই। কেন্দ্রীয় সরকার পরিচালিত স্কুলের ছাত্রীদেরও এই প্রকল্পের বাইরে রাখা হয়েছে কারণ তারা ইতিমধ্যেই সব সুবিধাপ্রাপ্ত অথবা তারা কেন্দ্রীয় সরকারি চাকুরেদের সন্তান যারা কোনও সাহায্য ছাড়াই তাদের সন্তানদের পড়াশোনার খরচ বহন করতে সক্ষম।
  • ১৮ বছর বয়স হলে কন্যাসন্তান এই উত্সাহ ভাতা তুলতে পারে। যদি ১৮ বছরের আগেই দুর্ভাগ্যজনক ভাবে কন্যাসন্তানের মৃত্যু হয়, উত্সাহ ভাতাটি কেন্দ্রীয় সরকারের খাতে স্থানান্তরিত করা হবে।
  • এই সুবিধা প্রাপ্তির জন্য মেয়েটিকে নবম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার সময় অবিবাহিতা, ১৬ বছরের নীচে (৩১শে মার্চে) বয়স হতে হবে। যারা উপকৃত হবে তাদের সংখ্যা ২০০৮-০৯, ২০০৯-১০, ২০১০-১১ এবং ২০১১-১২ বর্ষের জন্য আনুমানিক ভাবে যথাক্রমে ১১.৭২ লক্ষ, ১২.৩১ লক্ষ, ১২.৯২ লক্ষ এবং ১৩.৫৭ লক্ষ। এ ছাড়াও তফশিলি জাতি বা উপজাতি না হলেও কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণি উত্তীর্ণ সব ছাত্রীকে এই প্রকল্পে সামিল করা হয়েছে। এ ধরনের ছাত্রীর সংখ্যা ২০০৮-০৯, ২০০৯-১০, ২০১০-১১ এবং ২০১১-১২ বর্ষের জন্য যথাক্রমে ১১.৯১ লক্ষ, ১২.৫০ লক্ষ, ১৩.১২ লক্ষ এবং ১৩.৭৮ লক্ষ। যে হেতু কেজিভিবি-র তফশিলি জাতি/উপজাতির মেয়েদের ইতিমধ্যেই হিসাবে ধরা হয়েছে, বাড়তি খরচ, যা হবে অ-তফশিলি জাতি/উপজাতিভুক্ত ছাত্রীদের জন্য এবং তার সংখ্যা ২০০৮-০৯, ২০০৯-১০, ২০১০-১১ এবং ২০১১-২০১২ বর্ষের জন্য যথাক্রমে ০.১৮৫ লক্ষ, ০.১৯৪ লক্ষ, ০.২০৪ লক্ষ এবং ০.২১৪ লক্ষ। একাদশ পঞ্চবার্ষিকী যোজনার বাকি চার বছরের জন্য সম্পূর্ণ আর্থিক খরচ হবে ১৫৫৬.৭৩ কোটি, যা একাদশ পঞ্চবার্ষিকী যোজনার এই প্রকল্পের জন্য নির্ধারিত ১৫০০ কোটি টাকার থেকে ৫৬.৭৩ কোটি টাকা বেশি।
  • প্রতি বছর উত্সাহদান বাবদ সম্পূর্ণ অর্থের ১% প্রশাসন, নজরদারি এবং মূল্যায়নের জন্য খরচ করা হবে।
  • মেয়েদের উত্সাহদানবাবদ ভাতার ক্ষেত্রে রোজগারের ভিত্তিতে কোনও বাধকতা থাকবে না। কারণ সাধারণত তফশিলি জাতি/উপজাতিভুক্ত এবং কেজিবিভি স্কুল থেকে পাশ করা, সরকারি স্কুল, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে বা স্থানীয় প্রশাসনের স্কুলে পড়া মেয়েরা সমাজের দুর্বল শ্রেণি থেকেই এসে থাকে।

সর্বশেষ সংশোধন করা : 4/21/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate