জ্বালানি থেকে শক্তি উৎপাদন, আর তার সাহায্যেই উন্নয়ন। আবার জ্বালানি থেকে শক্তি উৎপাদন আর তা থেকেই পরিবেশ দূষণ। এই টানাপড়েন থেকে রক্ষা পাওয়ার কোনও উপায় আছে? লিখছেন অর্থনীতির অধ্যাপক অনিন্দ্য ভুক্ত।
গ্রিডে প্রবেশের মাশুল তথা ফিট-এর বিষয়ে আলোচনা করেছেন পশ্চিমবঙ্গে প্রাক্তন বিদ্যুৎমন্ত্রী শঙ্কর সেন।
ভারতের মতো বিপুল জনসংখ্যা, সীমিত শক্তি সম্পদ এবং রাজনীতিকেন্দ্রিক নীতি ও কর্মসূচি রূপায়ণের দেশে জ্বালানি উৎপাদন, তার দক্ষ ব্যবহার, বণ্টন, সংরক্ষণ এবং সেই সঙ্গে পরিবেশকে যথাসম্ভব অক্ষুণ্ণ রাখা --- সব কি এক সঙ্গে বজায় রাখা সম্ভব? উত্তর খুঁজেছেন মাদ্রাজ স্কুল অফ ইকোনমিক্স-এর অধ্যাপক ইউ শঙ্কর।
অন্যান্য উন্নৎ ও উন্নয়নশীল দেশের মতোই ভারতেও পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উৎপাদনের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সম্ভাবনা যেমন প্রচুর, সমস্যাও কম নয়। এই সমস্ত দিক তুলে ধরে এই নিবন্ধ লিখেছেন ‘নয়াদিল্লির কাটস ইনস্টিটিউট অফ রেগুলেশন অ্যান্ড কম্পিটিশন’-এর গবেষক অশ্বিনী কে সোয়াই।
জয় চক্রবর্তীর লেখা এই নিবন্ধে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি এবং পশ্চিমবঙ্গের পরিপ্রেক্ষিতে তার ব্যবহার নিয়ে খুবই সহজসরল ভঙ্গিতে কিছু কথা জানানো হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির কী কী প্রকল্প চালু আছে তার বিবরণও সংক্ষেপে দেওয়া হয়েছে।
জীবাশ্ম জ্বালানি ছেড়ে এ বার অন্য উৎস ব্যবহারের কথা ভাবতেই হবে, জানিয়েছেন প্রখ্যাত বিজ্ঞানী বিকাশ সিংহ।
রাজ্যে এ ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র বসানোর কথা এক সাক্ষাৎকারে জানালেন ডঃ শান্তিপদ গণচৌধুরী।
এক দিকে বাড়তি চাহিদার ক্রমবর্ধমান চাপ, অন্য দিকে জ্বালানির ক্রমহ্রাসমান ভাণ্ডার। এই সমস্যার সমাধান কোথায় ? লিখছেন তপনকুমার ভট্টাচার্য।
জ্বালানির চাহিদা আগামী দিনে বাড়বেই। আর তা মেটাতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির নানা উৎসের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা হয়। কিন্তু শক্তির সুদক্ষ ব্যবহারের দিকটিও সমান গুরুত্বপূর্ণ। লিখছেন দিল্লি আইআইটি-র সেন্টার ফর এনার্জি স্টাডিজের অধ্যাপক নরেন্দ্র কে বনশল।
মানুষের জীবনযাত্রা এখন শক্তি-নির্ভর। অথচ এই জ্বালানির ব্যবহার আমাদের অস্তিত্বকেও বিপন্ন করে তুলছে উষ্ণায়ন ও তজ্জনিত বিভিন্ন কারণে। এরই মধ্যে আশার কথা শুনিয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ এনর্জি স্টাডিজের প্রাক্তন অধিকর্তা সুজয় বসু।
ভারতের শক্তি নিরাপত্তার সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে এখানে আলোচনা করেছেন দ্য এনার্জি অ্যান্ড রিসোর্সেস ইনিস্টিটিউট (টেরি)-র সহযোগী পরিচালক ড. রিতু মাথুর।
রৌদ্র থেকেই সস্তায় ঠান্ডা থাকার উপায় বের করা যায়। লিখেছেন এস অনন্তনারায়ণন।
ভারতের শক্তি ক্ষেত্রকে উন্নত করে তোলার সব রকম নীতিগত ও প্রযুক্তিগত প্রয়াস সত্ত্বেও কাজটা অত্যন্ত কঠিন। কারণ আর কিছুই নয়, আমাদের দেশের শক্তি সম্পদ নেহাতই অপর্যাপ্ত। অতঃ কিম ? লিখছেন রবীন সিঙ্ঘল।
ভারত নিরুদ্বিগ্ন হতে পারে যদি এখানে পরিকল্পিত ভাবে, সময় থাকতে থাকতে সৌরশক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। লিখছেন ২০০৭ সালে মাইক্রোক্রিস্টালাইন সিলিকন সেল নিয়ে গবেষণার জন্য ইউরোপীয় মেটেরিয়ালস রিসার্চ সোসাইটির ইয়ং সায়েন্টিস্ট অ্যাওয়ার্ড সম্মানে ভূষিত মধুমিতা নাথ।
দেশে শক্তি পরিস্থিতির বর্তমান ও ভবিষ্যৎ ছবি এঁকেছেন অরুণ কর। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতকে কিছুটা ঠেকিয়ে রাখার উপায় বাতলেছেন।
কয়লা, তেলের উপর নির্ভরতা কমিয়ে কেন আমাদের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে সেটাই ব্যাখ্যা করেছেন ডঃ শান্তিপদ গণচৌধুরী (ডিরেক্টর, গ্রিন এনার্জি ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন এবং প্রেসিডেন্ট, এন বি ইনিস্টিটিউট অফ রুরাল টেকনোলজি)
আমাদের দেশে কয়লাই বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রধান কাঁচামাল। অথচ মাটির তলায় কয়লার পরিমাণ কমে আসছে ক্রমেই। সভ্যতার এই সংকট থেকে কী ভাবে রেহাই মিলতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করেছেন সিইএসসি লিমিটেডের কনসালটেন্ট দিলীপ সমাজপতি।
শক্তির চাহিদা কমতে পারে না। অথচ শক্তির সম্পদ আমাদের সীমিত। তা হলে সমাধান কোন পথে ? আলোচনা করেছেন কল্যাণ মৈত্র।
সৌরশক্তির ব্যবহার কী ভাবে বাড়ানো যায়, তা হাতেকলমে করে দেখিয়েছেন শেখর বন্দ্যোপাধ্যায় ও পার্থসারথি মজুমদার।