জীবাশ্ম জ্বালানির অর্থাৎ তেল, গ্যাস ও কয়লার ভূগর্ভের ভাণ্ডার এ দেশে বেশ কম।
তেল উদ্বৃত্ত দেশের তেল কোম্পানিগুলির অংশীদার হলে আখেরে লাভজনক। কিন্তু সেখানেও প্রতিযোগিতা বাড়ছে। প্রধান প্রতিযোগী চিন।
তেলের চাহিদা বাড়তে বাড়তে বিশ্বের মোট তেল উৎপাদনের ৩.৯ শতাংশে পৌঁছেছে। ফলে চাহিদার তিন চতুর্থাংশ মেটাতে হচ্ছে তেল আমদানি করে।
বিশেষজ্ঞদের অভিমত, সমস্ত জীবকূলের স্বার্থেই জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে আনতে হবে। অথচ বাস্তবে ঘটছে তার বিপরীত।
সত্তরের দশকের ‘অয়েল শক’ সারা দুনিয়াকে এক রূঢ় বাস্তবের সামনে দাঁড় করিয়ে দিল। এই ধাক্কাতেই শক্তির নিরাপত্তা আন্তজার্তিক আলোচনার কেন্দ্রে চলে এল।
যে হেতু অপরিহার্য শক্তির অভাব ঘটলেই সমাজে বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি হয় তাই শক্তি সমাজকে এক বিশেষ নিরাপত্তা দেয় যা অপরিহার্য।
প্রযুক্তি উন্নয়ন যে স্তরে পৌঁছচ্ছে তাতে এই শতাব্দীর দ্বিতীয় ভাগে সৌরশক্তি যে বিদ্যুতের চাহিদা সিংহভাগ মেটাতে পারবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই।