ভারতে অশোধিত তেল উৎপাদন থিতিয়ে পড়েছে। ও দিকে প্রাকৃতিক গ্যাসের চাহিদা চড়ছে।
হিসেবনিকেশ থেকে স্পষ্ট দেশে জ্বালানি উৎপাদন বৃদ্ধি ও নবীকরণযোগ্য উৎস আরও বেশি কাজে লাগানোর চেষ্টা সত্ত্বেও আমদানি বেড়েই চলবে।
নবীকরণযোগ্য বিদ্যুৎ সঞ্চয় করে রাখার প্রযুক্তি উদ্ভাবনের দিকটি খেয়াল রাখা দরকার। কয়লা খনির মিথেনের দিকেও ভারতের নজর দেওয়া উচিত।
বর্তমান হারে তোলা হলে কয়লা ফুরিয়ে যাবে ৩০-৪০ বছরে। ভারতের কয়লায় ছাইয়ের বাড়াবাড়ি। খনিমুখ থেকে কয়লা পরিবহনেও নানা ফ্যাকড়া।
একাদশ যোজনার তুলনায় দ্বাদশ যোজনায় এই দুই উৎস থেকে দ্বিগুণ শক্তি উৎপাদনের লক্ষ্য ধার্য হয়েছে।
ভারতে শক্তি নিরাপত্তা বাড়ানোর পথ কী তা এখানে ব্যাখ্যা করেছেন নিবন্ধকার।
সরকারের সংহত শক্তি নীতি নথিতে শক্তি নিরাপত্তার সংজ্ঞায় তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ধরা হয়েছে।
সমীক্ষায় দেখা গেছে গ্রামের মানুষ শক্তি খাতে খরচ করে তাদের বাজেটের ৬ শতাংশ। শহরে এটা কম — ৪ শতাংশ।
সাধারণের কাছে শক্তি নিরাপত্তার অর্থ নিশ্চিত বিদ্যুৎ সরবরাহ।
শক্তি ক্ষেত্রে মুশকিল আসানের ভূমিকায় শেল গ্যাস সম্ভাবনা প্রচুর। কিন্তু উত্তোলনে নানা ঝক্কি, প্রযুক্তিও জটিল ও ব্যয়বহুল।