ভারত সরকারের জ্বালানি তথা শক্তি নীতি সম্পর্কিত কর্মসূচি রূপায়ণ করে থাকে বেশ কয়েকটি মন্ত্রক।
পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রক ড. বিজয় কেলকারের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে দেশে তেল ও গ্যাসের উৎপাদন বাড়াতে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে আমদানির উপর নির্ভরতা ক্রমাগত কমিয়ে আনার দিক নির্দেশ করার লক্ষ্যে।
এক সমীক্ষায় হিসাবনিকেশ করে দেখা গিয়েছে কয়লা, অশোধিত তেল এবং পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাসের আমদানির অনুপাত বেড়েই চলেছে।
শক্তি নিরাপত্তার বৈশিষ্ট্যগুলিকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায়, আর তা হল তার সহজপ্রাপ্যতা, নির্ভরশীলতা, ব্যয় সাশ্রয় যোগ্যতা এবং নিরন্তর জোগান।
শক্তি বা জ্বালানি ব্যবস্থা শুধুমাত্র শক্তি রূপান্তরের প্রযুক্তিকেই বোঝায় না।
দেশে বিদেশি মূলধনের বিনিয়োগের ক্ষেত্র প্রসারিত করে দেওয়া হয় এবং দেশের হাইড্রোকার্বন সম্পদ বিকাশের ক্ষেত্র প্রস্তুত করা হয়।