শক্তি চাহিদা মেটাতে কয়লার উপর নির্ভরতা কমাতে না পারলে আগামী দিনে আর্থিক বোঝা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জোগানের সংকট অবশ্যাম্ভাবী।
ভারতে শক্তি চাহিদার প্রাথমিক পঞ্চাশ শতাংশ মেটানো হয় কয়লা থেকে।
কয়লার পরেই ভারতে শক্তির চাহিদা মেটানোর বড় উৎস হল খনিজ তেল।
শক্তি সংরক্ষণের চিন্তাভাবনা দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োগ করতে পারলে নিজেদের শক্তি সংক্রান্ত খরচ কমবেই।
নদীমাতৃক এ দেশে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
বর্ষাকালে সূর্যালোক কম পাওয়া যায়। আবার তখন অন্যান্য সময়ের তুলনায় হাওয়ার জোর বেশি থাকে।
মূলত দু’টি অচিরাচরিত গ্যাসের উত্তোলন ও ব্যবহারের উপর বর্তমানে সবিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে।
শক্তি ব্যবহারের মাপকাঠিতে ভারতের স্থান চতুর্থ। চিন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপানের পরেই ভারত।
সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক সুবিধাবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্তির রক্ষাকবচ এই নীতিতে অনুপস্থিত।
বিজ্ঞানীরা এখন শক্তি দক্ষতা অর্থাৎ এনার্জি এফিসিয়েন্সির কথা প্রায়শই বলে থাকেন।
শক্তি সংরক্ষণ বলতে সারা বিশ্বে চিরাচরিত শক্তির উৎস অর্থাৎ জীবাশ্ম জ্বালানি ও হাইড্রোকার্বন সংরক্ষণের কথা ভাবা হচ্ছে।
এখানে শক্তি সংরক্ষণের বিভিন্ন পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে।
শক্তির দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ভারতে যে বিপুল পরিমাণ সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে, সে ব্যাপারে সকলেই সহমত পোষণ করেন।