উদ্ভাবকের নাম : অরবিন্দ প্যাটেল, গুজরাত
তাপ বিনিময় তত্ত্বকে কাজে লাগিয়ে এই ওয়াটার কুলার তৈরি করা হয়েছে। এটির দাম কম, পরিবেশ বান্ধব এবং শক্তি সঞ্চয়কারী। বাইরের তাপ এবং আর্দ্রতা অনুযায়ী এটি প্রাকৃতিক উপায়ে জল ঠান্ডা রাখে। শুকনো এবং গরম আবহাওয়ায় অর্থাৎ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশে এটি দারুন কার্যকর, বিশেষ করে যে সব অঞ্চলে বিদ্যুৎ নেই সেখানে। জলের প্রবাহের জন্য তামার নলের ব্যবহার স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভালো।
আরও তথ্যের জন্য দেখুন-http://www.nif.org.in/bd/product-detail/natural-water-cooler
উদ্ভাবকের নাম : মনসুখভাই প্রজাপতি, গুজরাত
এই তাওয়াটি আধুনিক ও চিরায়ত কারিগরির যৌথ ফসল। এই তাওয়া মাটি এবং খাদ্যের পক্ষে উপযুক্ত এমন নন-স্টিক পদার্থ দিয়ে তৈরি। নন স্টিক কোটিংয়ের ফলে খাদ্য কখনওই তাওয়ার গায়ে লেগে থাকে না এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্য বানানোর নিশ্চয়তা দেয়। মাটির পাত্র হওয়ায় খাদ্যের মধ্যে এক ধরনের প্রাকৃতিক স্বাদ আসে।
আরও তথ্যের জন্য দেখুন-http://www.nif.org.in/bd/product-detail/non-stick-earthenware
গোটা ভারত জুড়েই গরমকালে কুঁজোয় জল ধরে রাখার ব্যবস্থা অতি প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে। জল ঠান্ডা রাখার জন্য কুঁজো বা মাটির ঘড়ায় বালিমাটির ব্যবহার করা হয়। এর ফলে কুঁজোর বাইরের আর্দ্রতা থাকায় গরম হাওয়া কুঁজোর গা টি গরম করতে পারে না। যে কারণে কুঁজোর ভিতরের জল সবসময় বাইরের তাপমাত্রার চেয়ে বেশি ঠান্ডা অবস্থায় থাকে। পশ্চিমবঙ্গে ব্যবহৃত জল খাওয়ার কুঁজোর মুখটি সরু। ফলে এটি ঢেকে রাখা খুবই সুবিধাজনক। জল ঢেলে খাওয়ার ক্ষেত্রেও বিশেষ সুবিধা হয়।
তথ্যসূত্র : National Innovation Foundation
সর্বশেষ সংশোধন করা : 5/11/2020