পদ্ধতি : চিত হয়ে শুয়ে দু’ হাত মাথার দু’ পাশে পাশাপাশি রেখে হাতের বুড়ো আঙুল দিয়ে অপর হাতের বুড়ো আঙুল ধরুন। এ বার কোমর থেকে শরীরের ওপরাংশ ওপর দিকে এবং নীচের অংশ নীচের দিকে টান টান অবস্থায় রাখুন। স্বাভাবিক শ্বাসে কুড়ি সেকেন্ড থাকুন। তার পর শবাসন। এ রূপ তিন বার।
২য় পদ্ধতি : পূর্বের অনুরূপ। শুধু পায়ের পাতা শরীরের দিকে ফেরানো থাকবে।
দ্র :
উপকারিতা : পেশিবাত, কোমরে ব্যথা, স্নায়বিক দুর্বলতা, আলসতা, অবসাদ ও ক্লান্তি দূর করে। পেশির স্থিতস্থাপকতা বাড়ায় ও শিথিলতা রোধ করে।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 11/16/2019