পদ্ধতি : হাঁটু গেড়ে বসুন। প্রণামের ভঙ্গিতে মাথা মাটিতে ঠেকান। এ বার এক হাতের আঙুল অন্য হাতের আঙুলে গলিয়ে মাথার পেছনে মাটিতে রাখুন। কনুই মাটিতে লেগে থাকবে। এর পর দু’ পা সোজা করে নিতম্ব ওপের তুলুন। মাথা, পিঠ ও নিতম্ব মাটি থেকে খাড়া অবস্থায় থাকবে। পায়ের আঙুল ও মাথার তালু মাটিতে লেগে থাকবে। এই হল প্রথম ধাপ।
এর পর হাঁটু ভাঁজ করে বুকের সঙ্গে লাগান। এবং জোড়া পায়ের পাতা উপরে তুলে গোড়ালি নিতম্বের সংলগ্ন করে দেহের ভারসাম্য (ব্যালেন্স) বজায় রাখুন। এটি দ্বিতীয় ধাপ।
এর পর হাঁটু ওপরের দিকে তুলে দু’ পা সোজা করুন। দেহটি একটি সরলরেখায় থাকবে। এটি তৃতীয় বা শেষ ধাপ।
স্বাভাবিক শ্বাসপ্রশ্বাসে মনে মনে দশ থেকে ক্রমশ বাড়িয়ে তিরিশ গুনুন। এ রূপ তিন বার অভ্যাস করুন। প্রতি বারের পর শবাসনে বিশ্রাম নিন।
উপকারিতা : স্মৃতিশক্তিহীনতা, একাগ্রতার অভাব, মস্তিষ্কের অবসাদ, মাথাধরা, অনিদ্রা, মৃগি, লো ব্লাডপ্রেসার, দৃষ্টিশক্তির ক্ষীণতা, বহুমূত্র (পিটুইটারির মাধ্যমে), ব্রঙ্কাইটিস ও কানে কম শোনা প্রভৃতি রোগে উপকারী।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/25/2020