শৌচাগারের ব্যবহারের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলার উপর নির্ভর করে।
২০০৮ সাল অবধি ভারতের জেলাগুলিতে ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য শৌচাগার নির্মাণের সংখ্যা সে রকম ভাবে বৃদ্ধি পায়নি।
শৌচাগার ব্যবহারের ফারাক থেকে কোন জেলায় কেমন অগ্রগতি সেই ছবি ফুটে ওঠে।
জেলার সমীক্ষার ক্ষেত্রে কী পন্থাপদ্ধতি নেওয়া হয়েছে তা এখানে বলা হয়েছে।
যে সমস্ত জেলায় শৌচাগার ব্যবহারের সংখ্যা তুলনামূলক ভাবে বেশি, সেগুলিরও অবস্থান পাশাপাশি বা কাছাকাছি।
পরীক্ষানিরীক্ষায় জানা গেছে, যে সমস্ত জেলায় পাঁচ বছর বয়সের আগেই শিশুমৃত্যুর হার খুব বেশি সেখানেই শৌচাগারের হাল খুবই আশঙ্কাজনক।
শৌচাগারের ব্যবহার নিয়ে জেলার অবস্থানটি এখানে বোঝানোর চেষ্টা হয়েছে।