অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

একেবারে পিছনে রাজস্থান, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিসগড় ও ওড়িশা

একেবারে পিছনে রাজস্থান, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিসগড় ও ওড়িশা

তাত্ত্বিকভাবে বললে বলা যায়, শৌচাগার ব্য‌বস্থা নির্ভর করে আধুনিকীকরণের প্রসার, দারিদ্রের মাত্রা, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং শিক্ষাগত স্তরের উপর। শৌচাগার ব্য‌বস্থার মানকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে -- শৌচাগারের সুবিধা আদৌ নেই, খাটা পায়খানা আছে এবং আধুনিক ফ্লাশযুক্ত শৌচাগার আছে। কোন ভাগে কত জন রয়েছেন তা সারণি-১ এ দেখানো হয়েছে। নমুনা সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৫১ শতাংশ মানুষ ফ্লাশযুক্ত শৌচাগার ব্য‌বহার করেন। ৪০ শতাংশ মানুষের কাছে শৌচাগারের কোনও রকম সুবিধাই পৌঁছয়নি। নমুনা সমীক্ষায় ২৯টি রাজ্য‌ে ফ্লাশযুক্ত শৌচালায় থাকার যে হার মিলেছে, সারণি -২ তে তা তুলে ধরা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে দেশের শীর্ষস্থানীয় চারটি রাজ্য‌ হল কেরল, দিল্লি, সিকিম এবং মিজোরাম। এক দম শেষে রয়েছে রাজস্থান, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিসগড় ও ওড়িশা।

সারণি-১

নির্ভরশীল উপাদানের সংখ্য‌া ও শতাংশের নিরিখে তার ভাগ

নিকাশির মাত্রা (মোট সংখ্য‌া ১,২৪,৩৮৫)

নিকাশির ভাগ

বিবরণ

সংখ্য‌া

কোনও সুবিধা নেই

মাঠেঘাটে শৌচ

৫০,২৯৮ (৪০.৫ শতাংশ)

খাটা পায়খানা

সমস্ত ধরনের খাটা পায়খানা

,৮৭৮ (.৯ শতাংশ)

ফ্লাশ

বিভিন্ন ধরনের ফ্লাশযুক্ত শৌচাগার

৬৪,০৯৬ (৫১.৫ শতাংশ)

সারণি-২

বিভিন্ন রাজ্য‌ের সংগৃহীত নমুনায় ফ্লাশযুক্ত শৌচাগারের শতাংশ

রাজ্য‌

নমুনায় ফ্লাশযুক্ত শৌচাগারের শতাংশ

স্থান

কেরল

৮৮.

২৯.

দিল্লি

৮৭.

২৮.

সিকিম

৭৮.

২৭.

মিজোরাম

৭২.

২৬.

মহারাষ্ট্র

৬৯.

২৫.

নাগাল্য‌ান্ড

৬৬.

২৪.

গোয়া

৬৫.

২৩.

অন্ধ্রপ্রদেশ

৬২.

২২.

পঞ্জাব

৬২.

২১.

পশ্চিমবঙ্গ

৬১.

২০.

উত্তরাখণ্ড

৫৭.

১৯.

তামিলনাড়ু

৫৩.

১৮.

গুজরাত

৫৩.

১৭.

মণিপুর

৫১.

১৬.

হিমাচল প্রদেশ

৫০.

১৫.

মেঘালয়

৫০.

১৪.

মধ্য‌প্রদেশ

৪৮.

১৩.

ত্রিপুরা

৪৭.

১২.

হরিয়ানা

৪৫.

১১.

অসম

৪২.

১০.

উত্তরপ্রদেশ

৪১.

.

অরুণাচলপ্রদেশ

৩৬.

.

কর্ণাটক

৩৬.

.

বিহার

৩৪.

.

জম্মু ও কাশ্মীর

৩৩.

.

রাজস্থান

৩২.

.

ঝাড়খণ্ড

২৯.

.

ছত্তিসগড়

২৪.

.

ওড়িশা

১৯.

.

সুত্রঃ যোজনা জানুয়ারী ২০১৫

সর্বশেষ সংশোধন করা : 1/28/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate