অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

কুষ্ঠ রোগ কী

কুষ্ঠ রোগ একটি দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ হলেও এটা অতটা সংক্রামক রোগ নয়। কুষ্ঠ রোগের ফলে খুব কমই মৃত্যু হতে দেখা যায়।

এক ধরনের জীবাণুর সংক্রমণের কারণে এই কুষ্ঠ রোগ হয়। এই জীবাণুর নাম মাইকোব্যাকটেরিয়াম লেপ্রি। কুষ্ঠ রোগ মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের বাইরের দিকের স্নায়ু, ত্বক, অণ্ডকোষ, চোখ এবং নাকের মিউকাস মেমব্রেনের ক্ষতি করে।

কুষ্ঠ রোগ কী ভাবে ছড়ায়

কুষ্ঠ রোগ খুব একটা সংক্রামক রোগ নয়। তবুও এই রোগ ছড়াতে পারে নিম্নোক্ত কারণে ---

  • আক্রান্ত ব্যক্তির নাক-মুখ দিয়ে সর্দি ঝরলে এবং সুস্থ ব্যক্তি যদি তার সংস্পর্শে আসে তা হলে ওই সুস্থ ব্যক্তি আক্রান্ত হতে পারেন।
  • এই রোগ জীবাণু দ্বারা সংক্রামিত হলেও অধিকাংশ ব্যক্তির কুষ্ঠরোগ হয় না। সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ ও দীর্ঘস্থায়ী মেলামেশার ফলে এই রোগ হতে পারে। ক্ষণস্থায়ী মেলামেশার কারণে এটি কখনওই ছড়ায় না।
  • ছোঁয়াছুঁয়ির মাধ্যমে সাধারণত কুষ্ঠ রোগ ছড়ায় না। এটা একটা ভুল ধারণা। আক্রান্ত ব্যক্তিকে সাধারণত স্পর্শের মাধ্যমে এটি ছড়ায় না।
  • কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির জিন অনেক সময় সংক্রমণের জন্য দায়ী থাকে। ফলে জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হলে তাদের কুষ্ঠ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

কুষ্ঠ রোগ হয়েছে কী করে বুঝবেন

সংক্রামিত হওয়ার অন্তত এক বছর আগে পর্যন্ত কোনও লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা যায় না। সাধারণত সংক্রমণের ৫-৭ বছর পর কুষ্ঠ রোগের উপসর্গগুলো দেখা যায়। উপসর্গগুলো ধীরে ধীরে বাড়ে।

তথ্যসূত্র : http://infokosh.plandiv.gov.bd/atricle/কুষ্ঠ-রোগ

সর্বশেষ সংশোধন করা : 3/3/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate