প্রায়শই জিজ্ঞাস্য প্রশ্নাবলি
প্রশ্ন ১ : কাদের কুষ্ঠ রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি ?
উত্তর : কুষ্ঠ রোগ যে কোনও বয়সেই হতে পারে। তবে ৫-১৫ বছর বয়সি অথবা ৩০ বছরের বেশি বয়সিদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
প্রশ্ন ২ : কুষ্ঠ রোগ কয় ধরনের হয় ?
উত্তর : শরীরের যে সব জায়গায় ত্বক আক্রান্ত হয়েছে তার উপর নির্ভর করে কুষ্ঠ রোগকে দু’ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা :
- পসিব্যাসিলারী : ত্বকের পাঁচটি জায়গায় বা এর চেয়ে কম জায়গা আক্রান্ত হয়।
- মাল্টিব্যাসিলারী : ত্বকের ছয়টি বা এর চেয়ে বেশি জায়গা আক্রান্ত হয়।
রোগের উপসর্গের উপর নির্ভর করে কুষ্ঠ রোগকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা :
- টিউবারকিউলয়েড কুষ্ঠ
- লেপ্রোমেটাস কুষ্ঠ
- বর্ডারলাইন কুষ্ঠ
প্রশ্ন ৩ : কুষ্ঠ রোগের ফলে কী কী জটিলতা দেখা দিতে পারে?
উত্তর : কুষ্ঠ রোগের ফলে নীচের জটিলতাগুলো দেখা দেয় :
- পায়ের নীচের দিকে ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে, যার ফলে হাঁটতে গেলে পায়ে ব্যথা করে
- নাসিকাতে ক্ষতের কারণে নাকে সমস্যা হতে পারে এবং নাক থেকে রক্তপাত হতে পারে, এমনকী নাক ক্ষয়ে যেতে পারে
- চোখের ক্ষতির কারণে গ্লুকোমা অথবা অন্ধত্ব হতে পারে
- পুরুষদের লেপ্রোমেটাস কুষ্ঠ হলে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে ব্যর্থ এবং সন্তান জন্মদানে তারা অক্ষম হন
- কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হয় যায়
তথ্যসূত্র : http://infokosh.plandiv.gov.bd/atricle/কুষ্ঠ-রোগ
সর্বশেষ সংশোধন করা : 12/23/2019
0 রেটিং / মূল্যাঙ্কন এবং 0 মন্তব্য
তারকাগুলির ওপর ঘোরান এবং তারপর মূল্যাঙ্কন করতে ক্লিক করুন.
© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.